হাসতে নেই মানা
গার্লফ্রেন্ডকে, বয়ফ্রেন্ড তার বাড়ির সামনে পৌঁছে দিতে গেল। বাইক থামাতেই গার্লফ্রেন্ডের বাবার সামনেই পড়ল তারা।
বাবাঃ এই ছেলে কে? কার বাইকে চড়ে এসেছিস তুই?
বয়ফ্রেন্ডঃ (হতচকিত হয়ে) আসসালামুআলাইকুম স্যার।
গার্লফ্রেন্ড পরিস্থিতি সামলে নিল।
গার্লফ্রেন্ডের ঝটিকা উত্তর: আব্বা 'পাঠাও সার্ভিস'। যে জ্যাম রাস্তায়, তাই এভাবে আসতে হলো।
বাবাঃ ও আচ্ছা। পকেট থেকে ২০০ টাকার নোট বের করে ছেলেটার হাতে গুঁজে দিল।
বয়ফ্রেন্ড আকাশের দিকে তাকিয়ে খুশির নিঃশ্বাস ফেলে মনে মনে বললোঃ বড় বাঁচা বেঁচেছি। ডেটিং হলো আবার সে বাবদ খরচটাও পেয়ে গেলাম।
এর কিছুদিন বাদে রমনা পার্কে একসঙ্গে হাত ধরে হাটতে দেখে ফেললেন গার্লফ্রেন্ডের বাবা।
রূঢ়মূর্তি সামনে এসে দাড়ালো।
বাবাঃ এই ছেলে এখানে কী করে? এই ছেলেটা সেই ছেলে না?
এবার গার্লফ্রেন্ড হতচকিত আর আমতা আমতা করছে।
বয়ফ্রেন্ড ঝটিকা উত্তর: স্যার আমি 'হাটাও সার্ভিস'। আজ ১০০ টাকা মাত্র।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.