সুপার-ঘূর্ণিঝড়-আম্পান!

  • ব্রেকিং নিউস

    বিশ্বের সবচেয়ে বড় মালবাহী জাহাজ

    এমভি সিএসসিএল গ্লোব একটি কন্টেইনার জাহাজ যা চীন শপিং কনটেইনার লাইন (সিএসসিএল) দ্বারা চালিত এবং পরিচালনা করে। এশিয়া-ইউরোপ বাণিজ্য রুটগুলির জন্য পাঁচটি জাহাজের প্রথম শ্রেণি,  নভেম্বরে ২014 সালের নভেম্বরে তার লঞ্চের সময় তিনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় কন্টেইনার জাহাজ ছিল  যার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ছিল 19,100 বর্গ ফুট। পাত্রে।


    দক্ষিণ কোরিয়ায় নির্মিত এই বিশাল জাহাজটির মালিকানা চীন শিপিং কনটেইনার লাইনস নামের একটি প্রতিষ্ঠানের। জাহাজটির দৈর্ঘ্য ৪০০ মিটারেরও বেশি। আরও খোলাসা করে বলতে গেলে আটটি অলিম্পিক সাইজ সুইমিং পুলের সমান এই জাহাজ। প্রস্থে ৫৬ দশমিক ৮ মিটার এবং এর উচ্চতা ৭৩ মিটার। আর এই জাহাজের ধারণক্ষমতা প্রায় এক লাখ ৮৬ হাজার টন, কিংবা বলা ভালো ১৪ হাজার ৫০০ লন্ডন বাসের ওজনের সমান।


    বৃহত্তম এই জাহাজটি ২০ ফুট উচ্চতার মোট ১৯ হাজার ১০০টি কনটেইনার সহজেই বহন করতে পারে। পাশাপাশি এই কনটেইনারগুলো সাজালে মোট ৭২ মাইল দৈর্ঘ্য হবে, যা মোটামুটি ফেলিক্সটোভ থেকে লন্ডনের দূরত্ব। এবিষয়ে কনটেইনার বিশেষজ্ঞ ডেমিয়্যান ব্রেট বলেন, ‘গ্লোবের সামনে আপনার নিজেকে বামন মনে হতে বাধ্য। দেখলে মনে হবে আস্ত একটা অফিস পাড়া আপনার সামনে উপস্থিত। আসলেই এটি অনেক বড়।’

    দ্যা গ্লোবটি আধাআধি নির্মানের পর প্রথমবারের মতো যাত্রা শুরু করে গত বছরের ৩ ডিসেম্বর তারিখে। চীনের নিঙবো হয়ে এটা বর্তমানে ফেলিক্সটোভে অবস্থান করছে। বিশাল এই জাহাজটি বন্দরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই উৎসুক জনতা ভিড় করতে থাকে জাহাজটিকে দেখার জন্য। যদিও জাহাজে কাউকে উঠতে দেয়া হয়নি। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, জাহাজটি এখনও পুরোপুরি নির্মিত হয়নি। অবশ্য এর কারণও আছে। জাহাজটি নির্মান নিয়ে শুরু থেকেই বেশ ঝক্কি পোহাতে হয় এর কর্তৃপক্ষকে। বেশ কয়েকদফা দরপত্র দিয়েও কোনো সুবিধা হয়নি, কোনো প্রতিষ্ঠানই এতবড় জাহাজ বানানোর ঝুঁকি নিতে চাইছিল না। সর্বশেষে দক্ষিণ কোরিয়ার হুন্দাই হেভি ইন্ডাষ্ট্রি এই জাহাজটি বানাতে সম্মত হয় এবং চলতি বছরের শেষ নাগাদ পুরো জাহাজটি কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দিতে পারবে বলে আশা করছে হুন্দাই।

    No comments

    If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.

    পৃষ্ঠা

    সর্বশেষ খবর

    COVID-19 থেকে বাঁচার উপায় !