করলার জুস
স্লিম হতে চাইলে করলা খেয়ে দেখুন। স্লিম এবং ফিট থাকতে কে আর না চায়! আর স্লিম হতে খুব উৎসাহ নিয়ে দু’দিন ভোরবেলা উঠে মাঠে ছুটলেন। এক সপ্তাহ মন দিয়ে জিম করলেন। কিন্তু তারপর সেই এক রুটিন। রাতে খেয়ে আর সকালে ঘুম হয়তো ভাঙছে না। এসব ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপকারি যদি প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় লাগাম টানা যায়। কারণ লোভ সংবরণ করতে পারলে তার ফল প্রচুর।
অনেকে আবার তেতো খেতে ভালোবাসেন। আবার অনেকেই মিষ্টি খাবার দেখলে লোভ সামলাতে পারেন না। তাই পছন্দের পোশাকে মন খুশি রাখতে আর নিজেকে স্লিম ট্রিম করতে আজ থেকেই খান করলার জুস।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, বেলি ফ্যাট কমাতে সবচেয়ে উপকারি হল করলার জুস। এছাড়াও করলা যেভাবে আমাদের উপকার করে:
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখে করলা
করলার মধ্যে থাকা পলিপেপটিড-পি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যার ফলে বাইরে থেকে ইনসুলিন নেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
করলার মধ্যে থাকা পলিপেপটিড-পি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যার ফলে বাইরে থেকে ইনসুলিন নেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
ক্যান্সার প্রতিরোধক
কিছু কিছু ক্যান্সারের প্রতিরোধে করলার জুস খুব উপকারি। নিয়মিত করলার জুস খেতে পারলে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয়ে যায়। সম্প্রতি একটি জার্নালে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে অব্যর্থ ওষুধ নাকি করলার জুস।
কিছু কিছু ক্যান্সারের প্রতিরোধে করলার জুস খুব উপকারি। নিয়মিত করলার জুস খেতে পারলে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয়ে যায়। সম্প্রতি একটি জার্নালে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধে অব্যর্থ ওষুধ নাকি করলার জুস।
হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট
ক্রনিক কফ, হাঁপানি যাদের আছে তারাও করলার জুস খেলে উপকার পাবেন। এছাড়াও শ্বাসযন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে করলা। সর্দি কাশি জনিত সংক্রমণ থেকেও রক্ষা করে করলা।
ক্রনিক কফ, হাঁপানি যাদের আছে তারাও করলার জুস খেলে উপকার পাবেন। এছাড়াও শ্বাসযন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে করলা। সর্দি কাশি জনিত সংক্রমণ থেকেও রক্ষা করে করলা।
ত্বক ভালো রাখে
করলার জুস ডিটক্স করে ত্বককে ভালো রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত করলা খেলে মুখে বার্ধ্যকের ছাপ দেরিতে আসে। ত্বক পরিষ্কার থাকে। আলাদা ভাবে রূপচর্চার প্রয়োজন পড়ে না।
করলার জুস ডিটক্স করে ত্বককে ভালো রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত করলা খেলে মুখে বার্ধ্যকের ছাপ দেরিতে আসে। ত্বক পরিষ্কার থাকে। আলাদা ভাবে রূপচর্চার প্রয়োজন পড়ে না।
হজম শক্তি বাড়ায়
করলার জুসে উপস্থিত উৎসেচক হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগেন তারা যদি প্রতিদিন এক গ্লাস করলার জুস অল্প মধু দিয়ে খেতে পারেন ভালো উপকার পাবেন
করলার জুসে উপস্থিত উৎসেচক হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগেন তারা যদি প্রতিদিন এক গ্লাস করলার জুস অল্প মধু দিয়ে খেতে পারেন ভালো উপকার পাবেন
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.