কোন বিশেষ নিরাপত্তা ছাড়া সাদা হাঙ্গরে সামনে মেয়ে, অতপর...!
অামদের অনেকেই সমুদ্রের নিচে ড্রাইভ করতে পছন্দ করেন। তবে সেই ক্ষেত্রে বিশেষ নিরাপত্তা ও যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েই সাধারণত সমুদ্রের নিচে ড্রাইভ করা হয়।
কিন্তু সম্পতি এক সামদ্রিক প্রাণি বিশেষজ্ঞ বিশাল সাদা সার্কের খুব কাছে গিয়েছেন তার রেকট ক্যামেরায় ধরা পড়েছেন।
কিন্তু সম্পতি এক সামদ্রিক প্রাণি বিশেষজ্ঞ বিশাল সাদা সার্কের খুব কাছে গিয়েছেন তার রেকট ক্যামেরায় ধরা পড়েছেন।
কিমবারলি জেফরিস হাওয়াই ওয়াহুর সমুদ্র উপকূলে তীরে একটি তিমির মৃতদেহ খাওয়ার সময় কোন সামদ্রীক প্রাণী ছবি ভিডিওতে ক্যাপচার করা অাশায় ছিলেন। তারা জলের তলায় একটি তিমির দেহাবশেষ খেতে আসা টাইগার শার্কদের ভিডিও তুলছিল। এমন সময়েই ওই হাঙরটি সেখানে উদিত হয়। তাকে দেখে হতবাক হয়ে যান দলের সকলে। দানব হাঙরটি সেখানে এলে টাইগার সার্কগুলো পালিয়ে যায়।
ভিডিওতে দেখা যায়, হঠাৎ করে কিমবারলি জেফরিস এর সামনে চলে অাশে বিশাল অাকার এক সাদা হাঙ্গর মাছ। তারপর তার দিকে অাসতে থাকলেও শেষ মুহূর্তে পাশ কাটিয়ে অন্য দিকে সরে যায় সমূদ্রের সর্বভূক দানব গ্রেট হোয়াইট সার্ক। তারপর কিমবারলি জেফরিস গ্রেট হোয়াইট সার্কএর মাথায় হাত রাখেন ও তার সাথে কিছুক্ষণ সাঁতার কাটেন। অবশেষে মৃত তিমির দেহাবশেষ খেতে শুরু করে সাদা হাঙ্গরটি। মিস জেফরিস বলেন, তিনটি বৃহদায়তন মহিলা হাঙ্গর দেখার দৃশ্যটি "বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের জন্য এক অবিশ্বাস্য জ্ঞানের উৎস" ছিল।
ভিডিওতে দেখা যায়, হঠাৎ করে কিমবারলি জেফরিস এর সামনে চলে অাশে বিশাল অাকার এক সাদা হাঙ্গর মাছ। তারপর তার দিকে অাসতে থাকলেও শেষ মুহূর্তে পাশ কাটিয়ে অন্য দিকে সরে যায় সমূদ্রের সর্বভূক দানব গ্রেট হোয়াইট সার্ক। তারপর কিমবারলি জেফরিস গ্রেট হোয়াইট সার্কএর মাথায় হাত রাখেন ও তার সাথে কিছুক্ষণ সাঁতার কাটেন। অবশেষে মৃত তিমির দেহাবশেষ খেতে শুরু করে সাদা হাঙ্গরটি। মিস জেফরিস বলেন, তিনটি বৃহদায়তন মহিলা হাঙ্গর দেখার দৃশ্যটি "বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায়ের জন্য এক অবিশ্বাস্য জ্ঞানের উৎস" ছিল।
"এযাবৎ কালের সবচেয়ে এক বিস্ময়কর জিনিস" হিসাবে কিমবারলি জেফরিস হাওয়াইয়ের ঘটনাটিকে বর্ণনা করেন। হাঙরটির বয়স ২০ বছরের কিছু বেশি। হাঙড়টির দৈর্ঘ্য ২০ ফুট এবং এর ওজন প্রায় আড়াই টন।গবেষকরা সাদা রংয়ের এই হাঙরটির নাম দিয়েছেন ‘ডিপ ব্লু শার্ক’ বা ‘গাঢ় নীল হাঙর’।
এর আগে হাওয়াইয়ের ওই অঞ্চলেই এক বিশাল হাঙরকে চিহ্নিত করা হয়েছিল বিশ্বের ‘বৃহত্তম’ হিসেবে। অনুমান করা হচ্ছে, এটি সেই হাঙরটিই।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গর্ভবতী হাঙরকে না ঘাঁটালে কারোকে আক্রমণ করে না। তাই তার সঙ্গে এতক্ষণ সাঁতরাতে পেরেছেন ডুবুরিরা।
সূত্র- বিবিসি
Bangladeshi Taka Converter
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.