সুপার-ঘূর্ণিঝড়-আম্পান!

  • ব্রেকিং নিউস

    নিহতের গলায় চিরকুট, ‘ধর্ষণের কারণে আমার এ পরিণতি’

    নিহতের গলায় চিরকুট, ‘ধর্ষণের কারণে আমার এ পরিণতি’

    ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া থেকে সজল জমাদ্দার নামে ধর্ষণ মামলার এক আসামির গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের গলায় ঝোলানো ছিল একটি চিরকুট; সেখানে লেখা রয়েছে, ‘ধর্ষণের কারণে আমার এই পরিণতি।’
    শনিবার দুপুরে কাঠালিয়া উপজেলার বিনাপানি গ্রামের একটি মাঠ থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
    নিহত সজল পার্শ্ববর্তী পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলার নদমুলা গ্রামের আবুল হোসেন জমাদ্দারের ছেলে। তিনি ভাণ্ডারিয়া থানার একটি ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি।
    কাঁঠালিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আ. সালাম জানান, দুপুরে বিনাপানি গ্রামের একটি বাগানের পাশের মাঠে সজলের লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। কাঁঠালিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মাথার দুই পাশে দুটি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে।
    তিনি বলেন, নিহতের বুকে লেমিনেটিং করা একটি চিরকুট ছিল। সেখানে লেখা ছিল; ‘আমার নাম সজল…মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণ করার কারণে আমার এই পরিণতি। ’
    ভাণ্ডারিয়া ও কাঁঠালিয়া থানা পুলিশ জানায়, গত ১২ জানুয়ারি বেলা ১১টার দিকে পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলার নদমুলা গ্রামের বাড়ি থেকে পাশের হেতালিয়া নানাবাড়ি বেড়াতে যাচ্ছিল মাদ্রাসাছাত্রী কারিমা। একই গ্রামের সজল ও রাকিব মেয়েটির মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক একটি পানের বরজে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে এবং মোবাইল ফোনে ধর্ষণের ভিডিওচিত্র ধারণ করে।
    ধর্ষণের পর ওই ছাত্রীকে হুমকি প্রদান করে বলা হয়, কাউকে জানালে ওই ভিডিও ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়া হবে। একদিন পরে মেয়েটি তার স্বজনদের কাছে ঘটনাটি জানায়। তার বাবা মামলা করতে চাইলে ওই দুই বখাটে বিষয়টি টের পেয়ে মেয়েটির বড়ভাইকে ডেকে ধর্ষণের ভিডিও দেখিয়ে ইন্টারনেটে ছেড়ে দেয়ার হুমকি প্রদান করে।
    বখাটে রাকিব ভিটাবাড়ীয়া গ্রামের কালাম মোল্লার ছেলে।
    এ ঘটনায় সজল ও রাকিবকে আসামি করে গত ১৪ জানুয়ারি ভাণ্ডারিয়া থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করে ছাত্রীর বাবা। মামলার পরপরই রাকিবকে পুলিশ গ্রেফতার করে। ঘটনার পর থেকেই সজল জমাদ্দার পলাতক ছিলেন। 

    সূত্র- যুগান্তর

    যদি ইসলামী এটা অাইন বাংলাদেশে থাকতে তা হলে অাজ অার এ চিত্র দেখতে হতো না। ইসলামের অাইন অনুসারে জন সম্মুখে কতল বা শিরচ্ছদ করা হয়। এই অাইন থাকলে কেউ অার ধর্ষণ করা সাহস করতো না। 
    যারা নারী অধিকার নামে অান্দোলন করে তারা কেন যে এটা বুঝেনা সেটাই রহস্য। কারণ হতে পারে তারা যৌন বাদী নারী অধীকার সংরক্ষণ কারী নয়। যদি কেউ সত্যিকার অর্থে নারীদের অধিকারের জন্য কথা বলে, তার উচিৎ মধ্য প্রাচ্যের মত এই শিরচ্ছেদের অাইন বাংলাদেশে বাস্তবায়ন করা দাবি জানানো উচিৎ। 

    No comments

    If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.

    পৃষ্ঠা

    সর্বশেষ খবর

    COVID-19 থেকে বাঁচার উপায় !