নায়িকা হওয়ার প্রথম ও পূর্বশর্ত পরিচালক-প্রযোজক সহ অনেকের কাছে দেহ দেওয়া। অর্থাৎ নায়িকা মানেই পতিতা বা বেশ্যা।

সমাজবিধ্বংসী সন্ত্রাসী মিডিয়ার অপকীর্তির গোপন খবর ফাঁস হয়েছে  ফেসবুক বার্তায়। এ নিয়ে শুরু হয়েছে তোলপাড়। পরিচালক পি এ কাজলের ফেসবুক কথপোকথন ফাঁসের সাথে সাথেই এ নিয়ে অালোচনা সমালোচনার ঝড় ওঠে সমাজবিধ্বংসী সন্ত্রাসী মিডিয়া অঙ্গনে। 

এর মাধ্যমে বেশ কিছু গোপন খবর উঠে অাসে সাধারণ মানুষের কাছে। তারকাদের সমাজ বিধ্বংসী সন্ত্রাসী মিডিয়ায় প্রতিষ্ঠার জন্য অনৈতিক পথ বেছে নেওয়ার খবর প্রকাশ হয় এই ফেসবুক বার্তায়। এই কথপোকথন এখন ছড়িয়ে পড়েছে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে। এ বর্তায় যেসব তারকাদের নাম প্রকাশ হয়েছ তারাও এখন পড়েছে বিব্রতকর অবস্থায়! (পতিতা অাবার বিব্রত?)

বর্তমান সময়ের অালোচিত পরিচালক নারী পিপাসু পি এ কাজলের ওই ফেস বুক বর্তা কয়েকদিন অাগে ছাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ফাঁস হয়ে যাওয়া ফেসবুক বার্তাটি ছিল এক উঠতি মডেলের (পতিতার) সাথে। 

সে বার্তায় দেখা গেছে, কাজল একজন নারী মডেলকে (পতিতাকে) সিনেমার নায়িকা বানানোর কথা বলেছে। এতে সে উল্লেখ করে, সমাজবিধ্বংসী সন্ত্রাসী মিডিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হতে হলে পরিচালকদের সাথে "বিশেষ" সম্পর্ক গড়ে তুলতে হয় (মানে পতিতা হতে হয়)। অনৈতিক কাজ করতে হবে নরপশু, নারীভোগী পরিচালক প্রযোজনদের সাথে। বড় বড় নায়িকারা (পতিতারা) এভাবেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। 

কাজল সেই মডেলকে প্রস্তাব দেয়, তার সাথে অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে তাকেও বড় নায়িকা (বেশ্যা) বানানো হবে। মিডিয়ায় খুব সহজেই তাকে "স্টাবলিস্ট করে দিবে"।

সে বলে, নায়িকা (পতিতা) পূর্ণিমা, মাহি, সাহারা এভাবেই নায়িকার (বেশ্যার) অাসনে এসেছে। এসব কাজের সাথে এফডিসির অনেক পরিচালক-প্রযোজকরাও রয়েছে। এদের মধ্যে নরপশু নারী লোভী সোহানুর রহমান সোহান, মুশফিকুর রহমান গুলজার, প্রযোজন অাব্দুল অাজিজের নামও উল্লেখ করে।

যে মড়েলকে কাজল এসব কথা বলেছে সে নিজেই সে বার্তাটি ফাঁস করে দেয়। এ নিয়ে পি এ কাজলের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্ঠা করলে সে তার ফোন বন্ধ করে রাখে।

সম্প্রতি প্রকাশ হওয়া এ ঘটনা নিয়ে এফডিসি পাড়ায় রীতিমতো অালোচনা সমালোচনার ঝড় উঠেছে। কাজরও পরিচালক সমিতির তোপর মুখে পড়েছে। তার বিরুদ্ধে সংগঠন (পতিতা বানানোর সংগঠন) থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে শিগগিরই। 

প্রসঙ্গত, সমাজবিধ্বংসী সন্ত্রাসী মিডিয়া অঙ্গনে তারকা বানানোন কথা বলে উঠতি মডেল ও নায়িকাদের নানা অনৈতিক কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে বলে দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ অাছে। এ ধরনের স্ক্যান্ডল যেন মিডিয়ার "ওপেন সিক্রেট"। এ নিয়ে প্রায়ই নানা ধরনের খবর শোনা যায়। এবার পি এ কাজলের এই ফেসবুক বার্তা ফাঁস হওয়ার পর এ বিষয়টি অারো বেশি বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে উঠে এসেছে সাধারণ মানুষের কাছে। 

তার মানে মডেল বা নায়িকা মানেই সব পতিতা ও বেশ্যা। অার এদের কারণেই অাজ জাতি শেষ হয়ে যাচ্ছে।


সূত্র- সামহোয়ারইন.নেট