শিক্ষার্থীসহ স্কুল বিক্রির বিজ্ঞাপন ফেসবুকে ভাইরাল!

শিক্ষার্থীসহ হাইস্কুল বিক্রি- প্লে থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত। এমনি একটি বিজ্ঞাপন ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে।নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বিজ্ঞাপন একটি সাধারণ ঘটনা। তবে শিক্ষার্থীসহ স্কুল বিক্রির বিজ্ঞাপন এলেই অবাক করার মতো বিষয়।শুক্রবার সকাল থেকেই ফেসবুকে এ বিজ্ঞাপনটি ঘুরছে ব্যবহারকারীদের ওয়ালে। সেখানে লেখা আছে- ‘বিক্রয় হইবে হাইস্কুল/প্লে-দশম শ্রেণি চলমান/৪৫০ ছাত্রছাত্রীসহ’।বিজ্ঞাপনদাতার সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য একটি মোবাইল নম্বরও দিয়ে দেয়া হয়েছে সেই বিজ্ঞাপনের নিচে।তবে বিজ্ঞাপনে স্কুল অথবা স্থানের নাম উল্লেখ না থাকায় স্কুলটির অবস্থান এবং বিজ্ঞাপনের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বিজ্ঞাপনে উল্লিখিত নম্বরে ফোন দিলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়। তবে ট্রু কলার অ্যাপসে সেই নম্বরের স্বত্বধিকারীর নাম ‘ওয়াহিদ রামপুরা’ ভেসে ওঠে।ফেসবুকে এই ছবি শেয়ার করে অনেকে নানা মন্তব্য করছেন। তারা তুলে ধরছেন বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থার হালহাকিকত।
সূত্র- যুগান্তর
যে যত কথাই বলুন না কেন পাইভেট স্কুল চালানো বেশ চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। উপরের রিপোটে যে ব্যক্তি তার ৪৫০ জন শিক্ষার্থী থাকার পরও স্কুলটির মালিকানা হস্তান্তর করতে চাচ্ছেন তার দিকে কেউ তাকাচ্ছে না। অামি একটা কোচিং সেন্টার চালাতাম। "জ্ঞানগৃহ কোচিং সেন্টার" যার ৫০% শেয়ার ছিল অামার। যখন এর শেয়ার নেই তখন মাত্র ১১-১২জন ছাত্র-ছাত্রী ছিল। তারপর তা থেকে ২০, ৩০, ৪০, ৬০ এভাবে বাড়তে থাকলো। সর্বশেষ তিন মাস পর প্রায় ৬৮ বা ৭০ জন হলো। কিন্তু অারোও দুমাস পর দেখলাম ১২ জন থাকতে যে লাভ ৬৮ জন থাকলেও সেই লাভ। প্রতি মাসেই অামার পাটনার কিছু না কিছু জিনিস কিনে।রুম রং করা, বেঞ্জ বানানো, লাইট, ফ্যান, ফিলটার, পাখির খাঁচা, মাছ, পাখি ক্রয়। কিছু না কিছু নতুন কিছু, নতুন খরচ। অামার পাটনার বলতো, এ পায় ৫০০০টাকা, ওপায় ১২০০০ টাকা, এটা লাগবে, ওটা নাহলে হবেই না। অার তাতে প্রতি মাস শেষে অামার ২-৩ হাজার টাকাই হাতে অাসতো।সেখানে অামি সকাল ৬.৩০ থেকে সন্ধ্যা ৬.০০ বা ৭.০০ পর্যন্ত কাজ করতাম। শুধু দুপুরে ২-৩ ঘন্টা সময় পেতাম। পরে বাধ্য হয়ে পাটনারকে সব বিনামূল্যে দিয়ে কোচিং ছেড়ে চলে অাসলাম।তারপর ভাল চাকুরি নিতে কিছু ট্রেনিং নিয়ে চাকুরি করছি, অালহামদুলিল্লাহ ভাল অাছি।
Bangladeshi Taka Converter
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.