সম্প্রতি সবচেয়ে আলোচিত নাম ফেনীর সোনাগাজীর মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফি। তার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করে করে বোরকা পরিহিত দুর্বৃত্তরা।ওই ঘটনায় আরও একটি নাম আলোচনায় আসে, সেটি হচ্ছে শম্পা। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার আগে নুসরাত এই শম্পার নাম বলে যায়। যদিও এটি তার প্রকৃত নাম নয়। কিলিং মিশনে অংশ নেওয়ার সময় ছদ্মবেশি এই নামটি ধারণ করেছিলেন তিনি। তার আসল নাম উম্মে সুলতানা পপি। তিনি ঘটনার প্রকৃত অভিযুক্ত মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলার ভাগনি।আলোচিত ওই হত্যাকাণ্ডে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন পপি ওরফে শম্পা।
জবানবন্দিতে পপি জানান, ঘটনার সঙ্গে তিনি প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। ঘটনার দিন নুসরাতকে ছাদে ডেকে নেন পপি এবং কিলিং মিশনে অংশ নেন।পপি আরও জানান, নুসরাত হত্যাকাণ্ডের তিনটি সভার মধ্যে প্রথমটিতে তিনি ও মনি উপস্থিত ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের সময় পপি ও মনি হাত বাঁধে জাবেদ ও যোবায়ের কেরোসিন ঢেলে আগুন দেয়। পরে তারা পরীক্ষার হলে অবস্থান করে। এ কাজে অংশ নিতে নূর উদ্দিন ও হাফেজ আবদুল কাদের তাদের নানাভাবে উৎসাহ দিয়েছে।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.