বিস্ময়কর প্রাণী জগৎ!

২) গ্রেট হোয়াইট শার্ক বা সাদা হাঙর তার শরীর থেকে এক ফোঁটা রক্ত পড়লে তা ২৫ গ্যালন পানির মধ্যেও বুঝতে পারে। এমনকি তিন মাইল দূর থেকে সে পানির মাঝে রক্তের গন্ধ টের পায়।
৩) নীলতিমির জিহ্বার ওজন একটি প্রাপ্তবয়স্ক হাতির সম্পূর্ণ শরীরের ওজনের সমান!
৪) মাছিরা তাদের শরীরের প্রায় ১০০ গুণ বেশি দৈর্ঘ্যে লাফ দিতে পারে।
৫) একটি বিভারের দাঁতের দৈর্ঘ্য বড় হওয়া কখনো থামে না। দাঁতের দৈর্ঘ্য বড় হওয়া কমাতে হলে একে বড় বড় গাছের গুঁড়ি কামড়ে ধরতে হয়।
৬) একটি ঝিনুক তার সমগ্র জীবনে বেশ কয়েকবার লিঙ্গ পরিবর্তন করে থাকে।
৭) হাউলার প্রজাতির বানর হচ্ছে ডাঙার প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শব্দ করা প্রাণী। তিন মাইল দূর থেকেও এর শব্দ শোনা যায়।
৭) হাউলার প্রজাতির বানর হচ্ছে ডাঙার প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শব্দ করা প্রাণী। তিন মাইল দূর থেকেও এর শব্দ শোনা যায়।
৮) স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে সবচাইতে বেশি শব্দ করে নীল তিমি। প্রায় ৫০০ মাইল দূর থেকেও নীল তিমির আওয়াজ শোনা যায়।

১১) একটি টডলার প্রজাতির ডলফিন নীল তিমির ব্লো হোল বা পানি ছিটানোর যে গহ্বর রয়েছে নাকের সামান্য উপরে, সেখানে সহজেই অবস্থান করতে পারবে। নীল তিমি যখন পানি ছেটানো শুরু করবে, ধারণা করুন তো এটি টডলারকে কতটা উচ্চে তুলে দিতে পারবে? প্রায় ৩০ ফিট!
১২) Balaenoptera musculus এটি হচ্ছে নীল তিমির বৈজ্ঞানিক নাম।
১৩) নীল তিমি পৃথিবীর প্রায় সব সমুদ্রে অবস্থান করে।
১৪) নীল তিমি ঘন্টায় ৩০ মাইল পর্যন্ত সাঁতরাতে পারে।!

১৫) নীল তিমি প্রায় ১৮৮ ডেসিবেলে শব্দ করতে পারে যেটি প্রাণীকূলের মাঝে সবচেয়ে বেশি।
১৬) নীল তিমির হৃদযন্ত্রের ওজন প্রায় ২০০০ পাউন্ড পর্যন্ত হয়ে থাকে।
১৭) পৃথিবীর মাঝে নীলতিমিই হচ্ছে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল প্রাণী।
১৮) মজার ব্যপার হচ্ছে নীল তিমিকে পানির নিচে নীল রঙা দেখা যায়। কিন্তু যখন এটি পানির ওপরে ভেসে ওঠে তখন এর গায়ের রং হয়ে যায় ধূসর।
১৮) মজার ব্যপার হচ্ছে নীল তিমিকে পানির নিচে নীল রঙা দেখা যায়। কিন্তু যখন এটি পানির ওপরে ভেসে ওঠে তখন এর গায়ের রং হয়ে যায় ধূসর।
১৯) দিনের মধ্যভাগে ঘুমানো নীলতিমির অভ্যাস।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.