ভাল যে বলিসনি তোর বাবা কোটিপতি!
স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে গাট্টি-বোঁচকা নিয়ে বাড়ি ছেড়ে বের হওয়া বউ পাঁচ মিনিট পরেই ফিরে এলো।
স্বামী: রেগে মেগে আগুন হয়ে না বাপের বাড়ি রওনা হলে! আবার ফিরে এলে যে?
স্ত্রী: তুই একটা হারামখোর!
স্বামী: ঠিক আছে মানলাম আমি খারাপেরও খারাপ। কিন্তু ফিরে এলে কেন সেটা তো বলবে আগে?
স্ত্রী: তুই একটা হারামখোর!
স্বামী: ঠিক আছে মানলাম আমি খারাপেরও খারাপ। কিন্তু ফিরে এলে কেন সেটা তো বলবে আগে?
স্ত্রী: তুই একটা ইতর! বড় রাস্তায় উঠেই মনে পড়ে গেল- আমার ইতর জামাই তো আসলে ঘরজামাই থাকে!
(২)
অনেকদিন পর সস্ত্রীক দুই বন্ধু রফিক আর শফিকের দেখা এক পার্টিতে। রফিকের বউকে দেখে শফিক একটু অবাক হলো। রফিককে টেনে একপাশে নিয়ে ফিসফিস করে শফিক বললো
অনেকদিন পর সস্ত্রীক দুই বন্ধু রফিক আর শফিকের দেখা এক পার্টিতে। রফিকের বউকে দেখে শফিক একটু অবাক হলো। রফিককে টেনে একপাশে নিয়ে ফিসফিস করে শফিক বললো
-কিরে দোস্ত! তোর সঙ্গে এটা কে?
- আবার কে! আমার বউ।
- তোর সঙ্গে না শহরের সেরা সুন্দরী রিমির প্রেম ছিল, তোরা দুজনই তো বিয়ের জন্য প্রস্তুত ছিলি!
- দোস্ত, টাকা-পয়সার বিষয় এলে প্রেম-ট্রেম হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। ওর কোটিপতি মামা ধনী ঘর ছাড়া বিয়ে দেবে না বলে দিয়েছিল।
- কেন তুই বলিসনি যে তোর চাচাও শহরের সেরা কোটিপতি?
-বলেছিলাম তো। আর তাই তো সে এখন আমার চাচী...
- তাও ভাল যে বলিসনি তোর বাবা কোটিপতি! তাহলে তো... সে এখন তোর...
বন্ধুকে সান্তনা দিয়ে শফিক বলে।
- আবার কে! আমার বউ।
- তোর সঙ্গে না শহরের সেরা সুন্দরী রিমির প্রেম ছিল, তোরা দুজনই তো বিয়ের জন্য প্রস্তুত ছিলি!
- দোস্ত, টাকা-পয়সার বিষয় এলে প্রেম-ট্রেম হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। ওর কোটিপতি মামা ধনী ঘর ছাড়া বিয়ে দেবে না বলে দিয়েছিল।
- কেন তুই বলিসনি যে তোর চাচাও শহরের সেরা কোটিপতি?
-বলেছিলাম তো। আর তাই তো সে এখন আমার চাচী...
- তাও ভাল যে বলিসনি তোর বাবা কোটিপতি! তাহলে তো... সে এখন তোর...
বন্ধুকে সান্তনা দিয়ে শফিক বলে।
(৩)
গোপাল ভাঁড়ের বাড়িতে পুকুর খোড়া হচ্ছে। কাজ শুরুর কিছুক্ষণ পরই কামলা সর্দার ছুটে এল গোপালের কাছে। গোপাল তখন নেশা করছিল।
গোপাল ভাঁড়ের বাড়িতে পুকুর খোড়া হচ্ছে। কাজ শুরুর কিছুক্ষণ পরই কামলা সর্দার ছুটে এল গোপালের কাছে। গোপাল তখন নেশা করছিল।
সর্দার: কর্তা, মাটি কোথায় ফেলবো সেটা তো বললেন না!
গোপাল: পুকুরটা একটু বড় করে খোড়, তাহলেই তো হয়।
সর্দার: মানে? বুঝলাম না তো কিছুই!
গোপাল: আরে গর্দভ! গর্তটা বড় করে খুড়লেই তো মাটিগুলো সেখানে ফেলা যাবে- এটাও বুঝিস না!
গোপাল: পুকুরটা একটু বড় করে খোড়, তাহলেই তো হয়।
সর্দার: মানে? বুঝলাম না তো কিছুই!
গোপাল: আরে গর্দভ! গর্তটা বড় করে খুড়লেই তো মাটিগুলো সেখানে ফেলা যাবে- এটাও বুঝিস না!
নেশা না করেই কামলা সর্দারের মাথা ঘুরতে লাগলো।
(৪)
প্রেমিক: আমার মাঝে সবচেয়ে ভাল কোন জিনিসটা লাগে তোমার?
প্রেমিকা: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সব জিনিস বদলায় কিন্তু তুমি...
প্রেমিক: হ্যাঁ, আমি... বল জান, আমি কী?
প্রেমিকা: তুমি বদলাওনি...
প্রেমিক: তোমাকে ভালোবাসার ক্ষেত্রে?
প্রেমিকা: না, পরিচয়ের প্রথমদিনও তুমি বেকার ছিলে, আজও বেকারই আছো!
প্রেমিক: আমার মাঝে সবচেয়ে ভাল কোন জিনিসটা লাগে তোমার?
প্রেমিকা: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সব জিনিস বদলায় কিন্তু তুমি...
প্রেমিক: হ্যাঁ, আমি... বল জান, আমি কী?
প্রেমিকা: তুমি বদলাওনি...
প্রেমিক: তোমাকে ভালোবাসার ক্ষেত্রে?
প্রেমিকা: না, পরিচয়ের প্রথমদিনও তুমি বেকার ছিলে, আজও বেকারই আছো!
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.