‘তেল নির্ভরতা ছাড়াই অর্থনীতি সচল রাখতে সক্ষম ইরান’
ইরান এখন জ্বালানি তেল ছাড়াই তাদের অর্থনীতি সচল রাখার মতো সক্ষমতা অর্জন করেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি।
ইরানের ওপর অব্যাহত মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে নিজ দেশের অর্থনীতির বর্তমান গতিপথের কথা উল্লেখ করেন তিনি।
খামেনি বলেন, ‘ইরানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা একটি ‘অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড’। ইরান তেল রফতানিনির্ভর অর্থনীতি থেকে সরে এসেছে অনেক আগেই। এখন নতুন সম্ভাবনা তৈরির পথে হাঁটছে ইরান।’
শনিবার দেশটির বিমানবাহিনীর কমান্ডার ও সদস্যদের নিয়ে আয়োজিত এক সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
সম্মেলনটি দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন আইআরএনএতে সরাসরি সম্প্রচারিত হয়।
সম্মেলনে ইরানের বর্তমান অর্থনীতির কাঠামোর বিষয়ে মার্কিন শাসকগোষ্ঠী কেউ কেউ উপলব্ধি করতে পেরেছেন বলে জানান খামেনি।
আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, ‘কিছু কিছু বুদ্ধিমান মার্কিন কর্মকর্তা এটি অনুধাবন করেছেন যে, ইরান এখন জ্বালানি তেল ছাড়াই তাদের অর্থনীতি সচল রাখার মতো সক্ষমতা অর্জন করেছে। তাই তারা বুদ্ধি এঁটেছেন যে, ইরানকে তেল নির্ভরতা থেকে কোনোভাবেই সরিয়ে আনা যাবে না। এমনটি হলে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্ব থেকে মার্কিনিরা তাদের আগ্রাসনের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে।’
তিনি বলেন, ‘কোনো দেশের সঙ্গে যুদ্ধ জড়ানোর ইচ্ছে ইরানের নেই। তেহরান কোনো দেশকে হুমকিও দেয়নি, বিশ্বে যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতেও ইচ্ছুক নয় ইরান। বিভিন্ন ইস্যুতে ইরান সবসময় নিজ দেশের নিরাপত্তা বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়েছে।’
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে খামেনি বলেন, ‘এটি যুক্তরাষ্ট্রের অপরাধমূলক তৎপরতার অংশ। তাদের এই অন্যায় নিষেধাজ্ঞা মোকাবেলা করে জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরতা থেকে দেশকে মুক্তি দেয়াসহ বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।’
ইরানের ওপর অব্যাহত মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে নিজ দেশের অর্থনীতির বর্তমান গতিপথের কথা উল্লেখ করেন তিনি।
খামেনি বলেন, ‘ইরানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা একটি ‘অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড’। ইরান তেল রফতানিনির্ভর অর্থনীতি থেকে সরে এসেছে অনেক আগেই। এখন নতুন সম্ভাবনা তৈরির পথে হাঁটছে ইরান।’
শনিবার দেশটির বিমানবাহিনীর কমান্ডার ও সদস্যদের নিয়ে আয়োজিত এক সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
সম্মেলনটি দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন আইআরএনএতে সরাসরি সম্প্রচারিত হয়।
সম্মেলনে ইরানের বর্তমান অর্থনীতির কাঠামোর বিষয়ে মার্কিন শাসকগোষ্ঠী কেউ কেউ উপলব্ধি করতে পেরেছেন বলে জানান খামেনি।
আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, ‘কিছু কিছু বুদ্ধিমান মার্কিন কর্মকর্তা এটি অনুধাবন করেছেন যে, ইরান এখন জ্বালানি তেল ছাড়াই তাদের অর্থনীতি সচল রাখার মতো সক্ষমতা অর্জন করেছে। তাই তারা বুদ্ধি এঁটেছেন যে, ইরানকে তেল নির্ভরতা থেকে কোনোভাবেই সরিয়ে আনা যাবে না। এমনটি হলে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্ব থেকে মার্কিনিরা তাদের আগ্রাসনের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে।’
তিনি বলেন, ‘কোনো দেশের সঙ্গে যুদ্ধ জড়ানোর ইচ্ছে ইরানের নেই। তেহরান কোনো দেশকে হুমকিও দেয়নি, বিশ্বে যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি করতেও ইচ্ছুক নয় ইরান। বিভিন্ন ইস্যুতে ইরান সবসময় নিজ দেশের নিরাপত্তা বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়েছে।’
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে খামেনি বলেন, ‘এটি যুক্তরাষ্ট্রের অপরাধমূলক তৎপরতার অংশ। তাদের এই অন্যায় নিষেধাজ্ঞা মোকাবেলা করে জ্বালানি তেলের ওপর নির্ভরতা থেকে দেশকে মুক্তি দেয়াসহ বেশিরভাগ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।’
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.