সুপার-ঘূর্ণিঝড়-আম্পান!

  • ব্রেকিং নিউস

    করোনাভাইরাস: ইতালিতে মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়াল

    যে কারণে ইতালিতে মৃত্যু হার এত বেশি

    ইতালিতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুর মিছিলে আরও ৮৮৯ জন। করোনার মত আগে কখনও এরকম দুর্যোগের মুখোমুখি হয়নি শিল্প উন্নত এ দেশটি। মৃত্যুর কড়া নাড়ে প্রতিদিন কারো না কারো দরজার কপটে।কেউ হয় পিতামাতা হারা কেউ হারায় স্বজন। এরইমধ্যে করোনায় বিপর্যস্ত হয়ে পথ চলা বন্ধ করেনি ইতালি সরকার। এনিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১০ হাজার ২৩ জন। করোনা মোকাবেলায় এগিয়ে যাচ্ছে সরকারের সব ডাক্তার, স্বাস্থ্যসেবা। এনিয়ে মৃত্যুর মিছিলে দেশটিতে সামিল হয় মোট আক্রান্ত রোগী সংখ্যা ৯২ হাজার ৪৭২ জন। গতকাল ছিল ৮৬ হাজার ৪৯৮। মোট সুস্থ হয়েছে ১২ হাজার ৩৮৪ এবং গুরুতর অসুস্থ রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৮৫৬জন। একদিনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫ হাজার ৯৭৪ এবং চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ৭০ হাজার ৬৫। এদিকে জনগণকে আরও সতর্ক করতে শনিবার মিউনিসিপাল পুলিশকে দেখা গেছে।বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করতে। তারা সবাইকে বাসায় থাকতে নির্দেশ দেন। সরকার যে বিধিনিষেধ দিয়েছে তা যথাযথ পালন করতে মাইকিং করে সতর্ক করেন। অন্যদিকে স্পেনও ক্রমশ মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলছে। একদিনে দেশটিতে প্রাণ হারান ৬৭৪ জন। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭২ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৬ হাজার ৫২৯ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১২ হাজারের বেশি রোগী। গুরুতর রোগী রয়েছে ৪ হাজারের বেশি। ইউরোপের মধ্যে এ দুটি দেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তবু আগামীর আশার আলো দেখছে স্থানীয় ও অভিবাসীরা।ইতালিতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুর মিছিলে আরও ৮৮৯ জন। করোনার মত আগে কখনও এরকম দুর্যোগের মুখোমুখি হয়নি শিল্প উন্নত এ দেশটি। মৃত্যুর কড়া নাড়ে প্রতিদিন কারো না কারো দরজার কপটে।কেউ হয় পিতামাতা হারা কেউ হারায় স্বজন। এরইমধ্যে করোনায় বিপর্যস্ত হয়ে পথ চলা বন্ধ করেনি ইতালি সরকার। এনিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১০ হাজার ২৩ জন। করোনা মোকাবেলায় এগিয়ে যাচ্ছে সরকারের সব ডাক্তার, স্বাস্থ্যসেবা। এনিয়ে মৃত্যুর মিছিলে দেশটিতে সামিল হয় মোট আক্রান্ত রোগী সংখ্যা ৯২ হাজার ৪৭২ জন। গতকাল ছিল ৮৬ হাজার ৪৯৮। মোট সুস্থ হয়েছে ১২ হাজার ৩৮৪ এবং গুরুতর অসুস্থ রোগীর সংখ্যা ৩ হাজার ৮৫৬জন। একদিনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫ হাজার ৯৭৪ এবং চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ৭০ হাজার ৬৫। এদিকে জনগণকে আরও সতর্ক করতে শনিবার মিউনিসিপাল পুলিশকে দেখা গেছে।বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করতে। তারা সবাইকে বাসায় থাকতে নির্দেশ দেন। সরকার যে বিধিনিষেধ দিয়েছে তা যথাযথ পালন করতে মাইকিং করে সতর্ক করেন। অন্যদিকে স্পেনও ক্রমশ মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলছে। একদিনে দেশটিতে প্রাণ হারান ৬৭৪ জন। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭২ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৬ হাজার ৫২৯ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১২ হাজারের বেশি রোগী। গুরুতর রোগী রয়েছে ৪ হাজারের বেশি। ইউরোপের মধ্যে এ দুটি দেশ এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তবু আগামীর আশার আলো দেখছে স্থানীয় ও অভিবাসীরা।v

    No comments

    If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.

    পৃষ্ঠা

    সর্বশেষ খবর

    COVID-19 থেকে বাঁচার উপায় !