মেয়েদের সঙ্গে ইচ্ছে মতন সেক্স করতে চান? শিখে নিন কৌশল
শারীরিক
সম্পর্কের বিকল্প ফোন
সেক্স এখন জলভাত। ফোন
সেক্স হয়তো বর্তমান
যুগে কারও অজানা
নয়। বর্তমান
তরুণ প্রজন্মের যারা
সেক্সুয়াল রিলেশনে
আগ্রহী বা অভ্যস্ত
তারা প্রায়ই তাদের
দু’জনের চাহিদা
মেটানোর জন্য ফোন
সেক্স করে থাকেন। এছাড়া
লং ডিস্টেন্স রিলেশনেও
ফোন সেক্স বেশ
প্রয়োজনীয়। সঙ্গিনীর
মুখ থেকে উত্তেজনক
কথা শুনে যেকোন
ছেলেই কিছুটা হলেও ‘টার্ন
অন’ হয়ে যায়। এটা
একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তাই
নিম্নে ফোন সেক্সের
কিছু দিক তুলে
ধরা হল৷
ফোন সেক্সের কিছু দিক:
ফোন সেক্সের
জন্য এমন একটা
সময় বেছে নেওয়া
উচিৎ, যখন কেউ
বিরক্ত করবে না।
নিরবিচ্ছিন্নভাবে দু’জন
দুইজনকে সময় দিতে
পারবেন৷ মজা দিতে
পারবেন।
সুন্দর কোন মুহূর্ত
ভেবে নিতে পারেন, কল্পনা
করে নিতে পারেন
কোন জায়গা যেখানে
একটা পরিপূর্ণ একটি
সেক্স আপনি করতে
পারেন। সেক্স পজিশনগুলো
বর্ণনা করুন একে
অন্যের কাছে। অনেকেই
ইমাজিনেটিভ সেক্সে অনেক
বেশি টার্ন অন
হয়ে পরে।
মাস্টারবেশন এর মাধ্যমে
ফোন সেক্স বেশ
জমে উঠে। অনেকেই
নেকেড হয়ে ফোন
সেক্স করতে বেশ
ভালবাসে। ছেলেরা সাধারণত
তার গার্লফ্রেন্ড নেকেড
হয়ে বিভিন্ন যৌন
ক্রীড়া করছে এটা
ভেবে অদ্ভুত মজা
পায়। মেয়েদের ‘মোনিং’ তাদের
জন্যে একটি ভয়াবহ ‘টার্নিং
অন’ ব্যাপার। অন্যদিকে
ছেলেদের মাস্টারবেশনের কথা
শুনেও মেয়েরাও উত্তেজিত
হয়ে পড়ে। যদিও
অনেক ছেলেই সেটা
জানে না।
অনেকেই
ফোন সেক্সের সময়
অনেক ‘ডার্টি টক’ শুনতেও
বলতে ভালবাসে। এটা
দু’জনের মাঝে
ভাল আন্ডারস্ট্যান্ডিং থাকলে
ফোন সেক্সকে অনেক
জমিয়ে দিতে পারে।
কিন্তু, নতুন রিলেশনের
শুরুতে দু’জন
দুইজনকে বুঝে নেওয়ার
পরেই এই ব্যাপারটি
শুরু করা উচিৎ।
ফোন সেক্সের সময়
নকল ‘মোনিং’ না
করাই ভাল। এতে
সম্পর্কের বিশ্বাস নষ্ট
হয়। যদি ফোন
সেক্সে স্বচ্ছন্দ্য না
হন, বা ব্যাপারটা
কোন দিক থেকে
আজব লাগে, তবে
আপনার সঙ্গীকে বুঝিয়ে
বলুন আপনার সমস্যা
গুলো৷ দুইজন মিলে
কোন সমাধানে আসার
চেষ্টা করুন।
যদি কমিটেড রিলেশন
হয়ে থাকে, তবে
কিছু ভালবাসাময় কথা
ফোন সেক্সের ক্ষেত্রে
অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা
রাখে। এবং সম্পর্ককে
শক্ত করতে বেশ
সাহায্য করে
প্রথম মিলনের
ক্ষেত্রে খুবই দরকারী
কিছু টিপস নিচে
দেয়া হলোঃ
১. মিলনের আগে অবশ্যই গোসল করে নিন। পারফিউম ব্যবহার করুন। এটা কনফিডেন্স বাড়াবে।
মনে রাখা দরকার যে ব্যায়াম চালু না রাখলে যেমন মাংসপেশি শুকিয়ে যায় তেমন এটাও কমে যাবে। বিদেশে অনেক ধরণের পেনাইল সার্জারির প্রচলন আছে। তবে তা স্থায়ী কোন ফল দেবে না। এছাড়া পেনিস পাম্প এর প্রচলন ও আছে । কিন্তু এই সব কিছু থেকে উত্তম হলো ব্যায়াম। এক্ষেত্রে আপনি এই তিনটি ব্যায়াম করতে পারে, (১) শেকিং, (২), জেল্কিং ও (৩) স্ট্রে
২. আপনি
মেয়ে হলে প্রস্তুত
থাকুন। প্রথম মিলনের
আপনার সতীচ্ছদ পর্দা
ছিঁড়ে যাবে এবং
সামান্য রক্তপাত হবে।
তাই সাথে অবশ্যই
টিস্যু বা টুকরো
কাপড় রাখুন। এসময়
কিছুটা ব্যথা পাবেন।
ভয় পাবার কিছু
নেই। টেনশন করবেন
না। আপনার যোনী
ভালোমত পিচ্ছিল না
হলে বেশ ব্যথা
পাবেন। তাই সাবধান।
৩. ছেলেদের
বলছি, যোনীতে আপনার
পেনিস ঢুকানোর আগে
আপনার পার্টনার মানসিকভাবে
প্রস্তুত কি না
জেনে নিন। প্রথম
বার ঢুকানোর সময়
খুব আস্তে ঢুকাবেন।
প্রথমে ভালোমত ঢুকবে
না। পর্দা ছেঁড়ার
পর যোনীপথ ফ্রী
হবে। তাই প্রথমদিকে
না ঢুকলে ভুলেও
জোর করে ঢুকাতে
যাবেন না। এতে
আপনার পার্টনার মারাত্মক
ব্যাথা পাবেন এবং
যোনীর অভ্যন্তরে ছিঁড়ে
প্রচন্ড রক্তপাত হতে
পারে। আস্তে আস্তে
কয়েকবার ঢুকালেই যোনীপথ
ফ্রী হয়ে যাবে।
তখন স্পীড বাড়ান।
৪. দুজনেই
কনফিডেন্ট থাকুন। আর
অবশ্যই জেনে নিন
আপনার পার্টনার যৌনাঙ্গের
চারপাশের চুল পছন্দ
করেন কি না।
না করলে অবশ্যই
ক্লিন শেভড থাকুন।
মেয়েরা হেয়ার রিমুভার
ব্যবহার করতে পারেন।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.