সুপার-ঘূর্ণিঝড়-আম্পান!

  • ব্রেকিং নিউস

    পিরিয়ডের কত দিন আগে বা পরে কনডম ছাড়া মিলন করা যায়?

    অতিরিক্ত জনসংখ্যা যে পৃথিবীর সবথেকে বড় সমস্যা সেটা বোঝার এখন সময় এসেছে। একটু ভুল বললাম, তাই না? সময় ৫০ বছর আগেই এসে চলে গেছে! জনসংখ্যা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে আগামী ২০৫০ নাগাদ খাদ্য, জল, বাসস্থানের সমস্যা অবস্যম্ভাবি। এই জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমানোর জন্য প্রয়োজন উপযুক্ত গর্ভনিরোধ (birth control) পদ্ধতি। আধুনিক বিজ্ঞানের দৌলতে জন্ম নিয়ন্ত্রণের (birth control)  বিভিন্ন পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে, তার মধ্যে থেকে নিজের পছন্দমত বেছে নিয়ে নিশ্চিন্তে সেক্স উপভোগ করুন ও ধরিত্রীর বোঝা কমাতে একটু সহযোগিতা করুন। এই পোস্টে জন্ম নিয়ন্ত্রণের (birth control)  বিভিন্ন পন্থা সম্মন্ধে আলোচনা করা হল।





    ১) কন্ডোম – জন্ম নিয়ন্ত্রণ (birth control) করার সবথেকে সহজ, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য উপায় হল কন্ডোম (condom) বা নিরোধ ব্যবহার। কন্ডোম পুরুষ ও মহিলা উভয়ের জন্যেই পাওয়া যায়। তবে পুরুষ কন্ডোম (condom) ব্যবহার অপেক্ষাকৃত সহজ। সঠিক উপায় কন্ডোম ব্যবহার করলে পুরুষ কন্ডোমের সফলতার হার প্রায় ৯৮%। পুরুষ কন্ডোম উত্তেজিত লিঙ্গে পড়ানো হয় এবং মহিলা কন্ডোম (condom)  সঙ্গমের পূর্বে যোনির মধ্যে প্রবেশ করানো হয়। কন্ডোম ব্যবহার করলে বীর্য ওর মধ্যে আটকে যায় এবং সরাসরি যোনির সংস্পর্শে আসেনা। ফলে গর্ভসঞ্চার হয় না। কন্ডোম (condom) সাধারণত ল্যাটেক্স, পলিইউরেথিন বা নাইট্রাইল নামের পদার্থ দিয়ে তৈরি। পুরুষ কন্ডোমের বাইরের গায়ে লুব্রিকেশন লাগানো থাকে। প্রয়োজন হলে আলাদাভাবেও অতিরিক্ত লুব্রিকেন্ট কন্ডোমে লাগানো যায়। তবে উল্লেখ্য যে ল্যাটেক্স কন্ডোম (condom) ব্যবহারের সময় তেল বা oil দিয়ে তৈরি লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করা উচিৎ নয়, কারণ ল্যাটেক্স তেলে দ্রবিভূত হয়ে সেক্সের সময় কন্ডোম ছিড়ে যেতে পারে। তার বদলে জল দিয়ে তৈরি বিশেষ লুব্রিকেন্ট ব্যবহার করা উচিৎ।কন্ডোম সম্পর্কে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা হল যে একসাথে একটির বেশি কন্ডোম ব্যবহার করা উচিৎ নয়। তাতে কন্ডোম(condom) ছিড়ে যাবার বা খুলে যাবার সম্ভাবনা অনেক বৃদ্ধি পায়। একথা এজন্যে বললাম কারণ দেখা গেছে অনেক ব্যক্তি বেশি সুরক্ষা পাবার উদ্দেশ্যে একসাথে দুটি কন্ডোম পড়ে নেয়। উল্লেখযোগ্য যে অন্যান্য সমস্ত জন্ম নিয়ন্ত্রণ (birth control)  পদ্ধতির তুলনায় কন্ডোমের (condom)  একটি বিশেষ সুবিধে হল যে জন্ম নিয়ন্ত্রণ (birth control)  ছাড়াও কন্ডোম ব্যবাহার করলে যৌনরোগের হাত থেকেও বাঁচা যায়। ভিডিওটি দেখতে নিচে ক্লিক করুন
    ২) পিরিওডের নিরাপদ সময় – পিরিওডের রক্তক্ষরণ শুরু হওয়ার দিন থেকে প্রথম সাত দিন ও শেষ সাত দিন সেক্স করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা কম থাকে। তাই ওই সময়কে সেক্সের নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়। তবে এই শর্ত কেবল সেইসকল নারীদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যাদের পিরিওড নিয়মিত ২৮ দিন (বা নিয়মিত ২৬ থেকে ৩১ দিন) অন্তর অন্তর হয়। এদের ক্ষেত্রে রজস্রাব শুরু হওয়ার দিনকে প্রথম দিন ধরে গুণতে থাকলে মোটামুটি ১২ থেকে ১৯ তম দিনে ডিম্বাণু নির্গমণ হয়। ডিম্বাণু ওভিউলেশনের পর প্রায় ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা জীবিত থাকে এবং স্ত্রী জননতন্ত্রে বীর্যস্খলনের পর শুক্রাণু ৩ থেকে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। তাই পিরিওডের সপ্তম থেকে ২১ তম দিন পর্যন্ত সেক্স করলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেশি। পিরিওডের বাকি দিনগুলো, প্রথম থেকে সপ্তম ও ২১ তম দিন থেকে পুনরায় রজস্রাব শুরু হওয়ার দিন পর্যন্ত সেক্সের নিরাপদ সময় হিসেবে গন্য করা হয়। মনে রাখবেন যে রক্তক্ষরণ শুরু হবার দিনকে প্রথম দিন ধরেই কিন্তু উপরোক্ত হিসেব দেওয়া হয়েছে। এসম্মন্ধে বিশদে জানতে পিরিওড সংক্রান্ত এই পোস্ট দেখুন। তবে উল্লেখযোগ্য যে পিরিওডের কোন দিনই প্রকৃত নিরাপদ দিন নয়। উপরিউল্লিখিত নিরাপদ সময়ে সেক্স করলেও গর্ভধারণের স্বল্প হলেও কিছুটা সম্ভাবনা থেকেই যায়। কাজেই অপর কোন জন্ম নিয়ন্ত্রণের(birth control)  উপায়, যেমন কন্ডোম বা পিল ব্যবহার করাই শ্রেয়। কারণ যাদের পিরিওড অনিয়মিত বা ২৮ দিনের থেকে অনেক কম তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু উপরোক্ত হিসেব প্রযোজ্য নয়। উপরন্তু যৌনরোগের সম্ভাবনা সব সময়েই থাকে। তাই ক্যাসুয়াল সেক্স বা বিবাহবহিঃর্ভুত সেক্স করার সময় জন্ম নিয়ন্ত্রণ করার এই পদ্ধতির উপর কখওনই নির্ভর করা উচিৎ নয়। এই পদ্ধতি শুধুমাত্র সেইসকল দম্পতিদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য যারা হয়তো এখওনই বাচ্চা-কাচ্চা চান না, কিন্তু নেহাৎ হয়ে গেলেও কোন অসুবিধা নেই।
    ৩) গর্ভনিরোধোক বড়ি – মহিলাদের ব্যবহারযোগ্য জন্ম নিয়ন্ত্রণ(birth control)  করার একটি উপায় হল গর্ভনিরোধোক বড়ি। এগুলো মূলত ইস্ট্রোজেন-প্রজেস্টেরন হরমোনের বড়ি। ওইসব বড়ি খেলে ওভিউলেশন বা ডিম্বাণু নির্গমন হয় না। ফলে গর্ভসঞ্চারের সম্ভাবনাও থাকে না। দুধরনের বড়ি পাওয়া যায় – একটিতে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন দুটোই থাকে এবং অপরটিতে শুধু প্রোজেস্টেরন থাকে। দুটোই গর্ভসঞ্চার রোধে সমান কার্যকরী, কিন্তু প্রথম বড়িটি কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। যেমন স্তন্যদায়ী মহিলা এবং এমন মহিলা যাদের রক্তবাহে রক্ত তঞ্চনের সম্ভাবনা বেশি, ইত্যাদি। উভয় বড়িই পিরিওডের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ এবং ব্যাথা বা কমায়। গর্ভনিরোধোক বড়ি নিয়মিত খেতে হয়। যেসকল বড়িতে কেবল প্রোজেস্টেরন থাকে তাদের প্রত্যহ একটি নির্দিষ্ট সময়ে খেতে হয়। তবে গর্ভনিরিধোক বড়ি খেতে শুরু করার পর প্রথম সপ্তাহে তার সাথে অন্য কোন কার্যকরী গর্ভনিরোধ (জন্ম নিয়ন্ত্রণের) (birth control) পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিৎ। কারণ ওই সকল বড়ির প্রভাব কার্যকরী হতে কিছুটা সময় লেগে যায়। উল্লেখ্য যে গর্ভনিরোধোক বড়ি খাওয়া শুরু করার পূর্বে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিৎ।
    হঠাৎ করেই সে আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ে স্তনে ও গোপনাঙ্গে…
    ২০০৯ এ আমি (I) HSC পরীক্ষা দেই। এর কয়েকমাস পর আমার একটা বন্ধুর সাথে সম্পর্ক হয়। সম্পর্কের শুরুটাটা অনেক সুন্দর ছিল। আমি (I) একটু চঞ্চল প্রকৃতির মানুষ ছিলাম। খুব হাসিঠাট্টা করতাম। আমরা অনেক সুখী ছিলাম। কিন্তু ৬ মাস যাওয়ার পর থেকে টুকটাক ঝামেলা শুরু হতে লাগল।হঠাৎ করে সে আমাকে শারীরিক সম্পর্ক করতে বলা শুরু করল। কিন্তু সম্পর্কের শুরুতেই তাকে আমি (I) বলেছিলাম, “আমি কখনওই বিয়ের (marry) আগে শারীরিক সম্পর্ক করতে পারব না।” কিন্তু তারপরও সে আমাকে বিভিন্ন রকম ভাবে এসব নিয়ে বিরক্ত করত। এ নিয়ে প্রায়ই আমাদের ঝগড়া হত। কিন্তু আমি আমার জায়গায় ঠিক ছিলাম। মাঝেমাঝে খুব বিরক্ত হয়ে বলতাম, চলে যেতে বা আমাকে ছেড়ে দিতে। এসব বললে কিছুদিনের জন্য সে ঠিক থাকত। কিন্তু আবার কিছুদিন পর সেই কথাই শুরু হত। পরে যখন বুঝতে পারে আমি (I) আসলেই এসব কিছুই করব না, তখন বলতো- “কিছু না কর ফোনে কিছু বলতে তো পার।”
    কিন্তু এসব কুরুচিপূর্ণ কথা আমি (I) বলতে পারতাম না। আমি খুব অবাক হয়ে চিন্তা করতাম, “ভালবাসা কি এগুলোকেই বলে? আমার কাছে ভালবাসাতো অনেক পবিত্র ছিল। এসবের মাঝে তো কোন পবিত্রতা নেই। আছে শুধুই নোংরামি। এসব নোংরা কথায় ভালবাসা কেমন করে প্রকাশ পায়?” খুব কাঁদতাম তখন। আমার বেশি খারাপ লাগত যখন ও আমাকে ওর ফ্রেন্ডদের প্রেমিকাদের সাথে তুলনা করত। বলতো- “ওরা সবকিছু করে, তুমি পার না কেন?” আমি ওকে বুঝাতে পারতাম না, যে আমি(I) বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ককে মানতে পারি না। এ জন্য সে অনেক অপমান করত। বলতো আমি কোন মেয়ে না। আমার সমস্যা আছে। আমার ডাক্তার দেখানো উচিত। আমি নাকি ব্যাক ডেটেড। এ রকম আরো অনেক কিছু।
    ওর কথাগুলো শুনলে মাঝে মাঝে খুব রাগ হত। ইচ্ছা করত ওকে প্রমাণ করে দেই, আমার মধ্যে কী আছে আর কী নাই। কিন্তু তারপর মনে হত, কেন লাগবে প্রমাণ করা। আমি তো জানি আমি (I) কী। সময় হলে ও বুঝবে। এতকিছুর পর আমার হয়তো উচিত ছিল ওকে ছেড়ে দেয়া। কিন্তু পারি নি। কারণ আমি (I) ওকে অনেক ভালবাসতাম। হয়তো আমার বোকামি ছিল ওর সাথে পাঁচ বছর থাকা। কিন্তু ছিলাম শুধুমাত্র ওর ভালবাসার জন্য। সে অনেক ভালবেসেছে আমাকে, এটাতে কোন সন্দেহ নাই। শারীরিক সম্পর্ক করার প্রচন্ড ইচ্ছা থাকার পরও অন্য কোন মেয়ের কাছে সে যায়নি। তাই অনেক চেষ্টা করেও ওর কাছ থেকে আলাদা হতে পারিনি। ভাবতাম, থাক না, সে যাই বলুক অন্য কারো কাছে তো যায় নি আমায় ছেড়ে। বিয়ে (marry)হলে সব ঠিক হয়ে যাবে। এসব ঝামেলা নিয়ে চার বছর কাটিয়ে দিয়েছিলাম।
    এর মধ্যে ওর পড়া শেষে চাকরি পেয়ে গেল। কিন্তু একদিন সে আমাকে বলল, “তুমি আগের মত নাই। হাসো না, ঠিক মতো কথা বল না, বের হতে চাও না। কী হয়েছে তোমার?” তখন তাকে শুধু বললাম, “এতদিন পর বুঝলা যে আমি (I) বদলে গেছি?” তারপর থেকে সে আমাকে ঠিক করার অনেক চেষ্টা করছে। কিন্তু আমি (I) এত বছরের অপমান,অভিমানগুলোকে যেন ভুলতেই পারছিলাম না। যখনই ভাবতাম ঠিক হয়ে ফিরব ওর কাছে, তখনই মনে পড়ত ও আগেও বহুবার আমাকে এভাবে কনভিন্স করছে, কিন্তু কিছুদিন পর আগের মতোই হয়ে গেছে। তাই কেন যেন পারতাম না আগের মতো করে ওকে ভালবাসতে।
    এভাবে আরও এক বছর কেটে যায়। কিন্তু কিছুই ঠিক হয়না। ও অনেক চেষ্টা করছে, বলছে আর শারীরিক সম্পর্কের কথা বলবে না। কিন্তু কেন যেন বিশ্বাস করতে পারিনি। যখন ও আমাকে আর ঠিক করতে পারে নি, তখন সে আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। এই বছরের জানুয়ারিতে আমরা আলাদা হয়ে যাই।
    কিন্তু আমার তখন মনে হয়েছে পাঁচ বছর একটা মানুষের সাথে ছিলাম। এত অপমান সহ্য করেছি। এখন তাকে ছেড়ে কীভাবে অন্যকে নিয়ে ভাবব? আর যত যাই হোক, সে আমার প্রথম ভালোবাসা। তাই তার কাছে ফিরে যেতে চেয়েছি। কিন্তু সে এখন কেমন যেন করে। বলে, “যদি আসতে চাও তবে আমি যা চাইব দিতে হবে।” আমি জানি ও কী চায়। কিন্তু বিয়ের (marry) আগে কিছু করা সম্ভব না আমার জন্য।
    ওর কাছে ফিরে যাওয়ার অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু ও মানতে চাচ্ছে না। শুধু বলে, “আমি তোমাকে ছাড়া থাকা শিখে গেছি। অনেক বুঝিয়েছি তখন আসো নি, তাই এখন আর আমি আসব না।” কিন্তু আমি এখনও ওকে খুব ভালবাসি। ওর কাছ থেকে দূরে গিয়ে ওকে বুঝাতে চেয়েছিলাম, শারীরিক সম্পর্ক থেকে ভালবাসা অনেক উপরে। ওটার জন্য সময় সঠিক সময়েরর অপেক্ষা করা উচিত। কিন্তু আমি হেরে গেছি। এক সপ্তাহ আগেও আমাকে বলছে সে অন্য মেয়েকে পছন্দ করেছে। জানিনা সত্য না মিথ্যা। কিন্তু কথাটা শুনে অনেক কষ্ট পেয়েছি। নিজেকে কোন ভাবে সামলাতে পারছি না। আমার ফ্রেন্ডরা বলছে ওকে ভুলে যেতে। ও নাকি আমার যোগ্য না।
    কিন্তু আমি কোন ভাবেই ওকে ভুলতে পারছি না। এখন মনে হচ্ছে, আমি কি ওর সাথে অভিমান করে ভুল করেছি? আসলেই কি আমি ব্যাক ডেটেড? আসলেই কি আমি অনেক কনজারভেটিভ? বুঝতে পারছি না, আমি কী করব। নিজেকে অনেক অপরাধী মনে হচ্ছে। এতদিনের সম্পর্ক আমার জন্য নষ্ট হয়ে গেল। কিন্তু সে সময় আমার মনে হত, আমার চেয়ে ওর জন্য শারীরিক সম্পর্কটাই বেশি পছন্দের। তাই অনেক বেশি অভিমান করে ফেলেছিলাম। আপনি কি বলতে পারেন এই মুহূর্তে আমার কী করা উচিত?”
    পরামর্শ:
    আপু, আমার মনে হয় আপনার বন্ধুরা ঠিক বলেছে, আপনার উচিত বন্ধুদের কথা শোনা। আপনার পরও চিঠিটি পড়ে হয়তো আমারও মনে হতো যে ছেলেটি আপনাকে অনেক ভালোবাসে, ঝোঁকের মাথায় ভুল করে ফেলেছে। কিন্তু শেষ দিকে এসে আমার ভুল ভাঙলো। ছেলেটি আপনাকে ভালোবাসে না আপু, ভালবাসলে এত কিছু হয়ে যাবার পর আর বলতে পারতো না সে যা চাইবে তা দিতে হবে।
    বরং তাঁর চাকরি যখন হয়ে গেছে, বলতে পারতো যে চলো বিয়ে (marry) করে ফেলি।
    আপনি কীভাবে নিশ্চিত হচ্ছেন আপু যে সে অন্য মেয়ের কাছে যায়নি? বরং অন্য মেয়ের কাছে গোপনে গিয়েছিল বলেই হয়তো আপনার সাথেও সম্পর্কটা টিকে ছিল। আমার মনে হচ্ছে আপনি দেখতে যথেষ্ট সুন্দরী। সেই সৌন্দর্য পাবার আকাংখাতেই সে সম্পর্ক টেনে নিয়ে গিয়েছে। কেননা, সে শারীরিক সম্পর্ক করার জন্য প্রেমিকাকে অপমান করতে পারে বা অন্য মেয়েদের সাথে তুলনা করতে পারে, তাঁকে খাঁটি প্রেমিক আসলে বলা যায় না।

    No comments

    If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.

    পৃষ্ঠা

    সর্বশেষ খবর

    COVID-19 থেকে বাঁচার উপায় !