সুপার-ঘূর্ণিঝড়-আম্পান!

  • ব্রেকিং নিউস

    ভারতে পঙ্গপালের হানা, ঝাঁকে ঝাঁকে এগুচ্ছে দিল্লির দিকে!

    ভারতে পঙ্গপালের হানা, ঝাঁকে ঝাঁকে এগুচ্ছে দিল্লির দিকে

    করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেই ভারতে আক্রমণ করেছে ফসলের মহাশত্রু পঙ্গপাল।   ইতিমধ্যে পঙ্গপালের ঝাঁক হামলা চালিয়েছে রাজস্থান, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ ও পাঞ্জাবে। এবার উড়ে আসছে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী গুরুগ্রামে।  

    আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়, গুরুগ্রামের সাইবার হাব এলাকায় শুক্রবার বিকাল থেকেই পঙ্গপালের উপদ্রব শুরু হয়। যার কারণে স্থানীয় বাসিন্দাদের দরজা-জানালা বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় জেলা প্রশাসন।  থালা-বাসন বাজিয়ে পঙ্গপাল তাড়ানোর পরামর্শও দেয়া হয়। কিন্তু রাত পেরিয়ে গেলেও মরু পতঙ্গের দল এলাকা ছেড়ে যায়নি।  

    বরং শনিবার সকালে গোটা এলাকা পঙ্গপালে ছেয়ে যায়। আতঙ্কে দরজা-জানালা বন্ধ করে বাড়িতেই বসে থাকেন স্থানীয়রা।  পঙ্গপালের উপদ্রবে ভারতের গ্রামাঞ্চলে শস্যহানির আশঙ্কা রয়েছে। হরিয়ানার ঝাজ্জরে ইতিমধ্যেই 

    পৌঁছে গেছে পঙ্গপালের দল। তাদের মারতে কৃষকদের দমকল প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য প্রশাসন, যাতে দমকলের ইঞ্জিন থেকে কীটনাশক স্প্রে করা যায়।  পঙ্গপালের বিরুদ্ধে রাজ্যের সব গ্রামে সতর্কবার্তা পৌঁছে দিতে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য কৃষি দফতর।   

    অন্যদিকে পাশের রাজ্য থেকে পঙ্গপাল এসে ঢুকতে পারে আশঙ্কা করে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে দিল্লিতেও। গুরুগ্রাম-দ্বারকা এক্সপ্রেসওয়েতে ইতিমধ্যেই পঙ্গপালের দেখা মিলেছে। এ জন্য সব বিমান সংস্থাগুলোকে সতর্কতামূলক নির্দেশ দিয়েছে দিল্লি এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল।  

    পঙ্গপালের গতিবিধি জানতে বিশেষ নজরদারি দলও গঠন করা হয়েছে। পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে ১১টি কন্ট্রোলরুম খুলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যেই ভারতে আক্রমণ করেছে ফসলের মহাশত্রু পঙ্গপাল।   

    ইতিমধ্যে পঙ্গপালের ঝাঁক হামলা চালিয়েছে রাজস্থান, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, মহারাষ্ট্র, উত্তরপ্রদেশ ও পাঞ্জাবে। এবার উড়ে আসছে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী গুরুগ্রামে।  আনন্দবাজার পত্রিকার খবরে বলা হয়, গুরুগ্রামের সাইবার হাব এলাকায় শুক্রবার বিকাল থেকেই পঙ্গপালের উপদ্রব শুরু হয়। যার কারণে স্থানীয় বাসিন্দাদের দরজা-জানালা বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় জেলা প্রশাসন।  

    থালা-বাসন বাজিয়ে পঙ্গপাল তাড়ানোর পরামর্শও দেয়া হয়। কিন্তু রাত পেরিয়ে গেলেও মরু পতঙ্গের দল এলাকা ছেড়ে যায়নি।  বরং শনিবার সকালে গোটা এলাকা পঙ্গপালে ছেয়ে যায়। আতঙ্কে দরজা-জানালা বন্ধ করে বাড়িতেই বসে থাকেন স্থানীয়রা।  

    পঙ্গপালের উপদ্রবে ভারতের গ্রামাঞ্চলে শস্যহানির আশঙ্কা রয়েছে। হরিয়ানার ঝাজ্জরে ইতিমধ্যেই পৌঁছে গেছে পঙ্গপালের দল। তাদের মারতে কৃষকদের দমকল প্রস্তুত রাখতে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য প্রশাসন, যাতে দমকলের ইঞ্জিন থেকে কীটনাশক স্প্রে করা যায়।  

    পঙ্গপালের বিরুদ্ধে রাজ্যের সব গ্রামে সতর্কবার্তা পৌঁছে দিতে নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য কৃষি দফতর।   অন্যদিকে পাশের রাজ্য থেকে পঙ্গপাল এসে ঢুকতে পারে আশঙ্কা করে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে দিল্লিতেও। গুরুগ্রাম-দ্বারকা এক্সপ্রেসওয়েতে ইতিমধ্যেই পঙ্গপালের দেখা মিলেছে। এ জন্য সব বিমান সংস্থাগুলোকে সতর্কতামূলক নির্দেশ দিয়েছে দিল্লি এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোল।  

    পঙ্গপালের গতিবিধি জানতে বিশেষ নজরদারি দলও গঠন করা হয়েছে। পঙ্গপাল নিয়ন্ত্রণে ১১টি কন্ট্রোলরুম খুলেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

    No comments

    If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.

    পৃষ্ঠা

    সর্বশেষ খবর

    COVID-19 থেকে বাঁচার উপায় !