সুপার-ঘূর্ণিঝড়-আম্পান!

  • ব্রেকিং নিউস

    সেক্স করার কৌশল!

      

    পস্পরের জন্য সুখদায়ক বা স্যাটিস্ফায়িং একটী যৌন মিলনের প্রথম শর্ত হচ্ছে আপনার পার্টনারের প্রতি শ্রাওদ্ধাশীল হওয়া। আপনি যে আন্নদ পাচ্ছেন সেও ততটুকূ আনন্দ পাচ্ছেন কী না তা যখন আপনি নিশ্চিত করতে উতসাহিত হবেন, তখনই যৌন মিলন আপ্সে আপ স্যাটিস্ফায়িং হবে।  সঙ্গিনীর সাথে খাচড়া খাচড়া প্যাঁচাল আরম্ভ করুন।সঙ্গিনী এমন হাসি দিবে যে তত্‍ক্ষণাত্‍ আপনার সেক্স উঠে যাবে।অতঃপর আপনি সঙ্গিনীকে বলুন যে,আপনার খুব ঘুম পাচ্ছে বিধায় আপনি আজ রাতে আর কিছুই করতে পারবেন না।দেখবেন আপনার সঙ্গিনী রাগ করে আপনাকে সেক্স শিখিয়ে দিয়ে তবেই ক্ষান্ত হপে!!  সম্ভোগের আগে স্বামীর কর্তৃব্য ১। পতির কর্তব্য হলো, পত্নীকে প্রিয়তমা জ্ঞানে বা সত্যিকারের ধর্মপত্নী জ্ঞানে নিজের তৃপ্তির সঙ্গে সঙ্গে তারও দৈহিক ও মানসিক তৃপ্তি বিধান করা। নিজের কামনা পরিতৃপ্ত করাই সম্ভোগের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়।  ২। কোন প্রকার বল প্রয়োগ করা আদৌ বাঞ্ছনীয় নয়। একথা মনে রাখতে হবে।  ৩। চুম্বন, আলিঙ্গন, নিপীড়ন ইত্যাদি নানাভাবে স্ত্রীর মনে পূর্ণ কামাব জাগিয়ে তারপর তার সঙ্গে সহবাসে রত হওয়া প্রতিটি পুরুষের কর্তব্য।  ৪। নারী ধীরে ধীরে আত্নসমর্পণ না করা পর্যন্ত তার সঙ্গে কখনও সহবাসে লিপ্ত হওয়া উচিত নয়।  ৫। নারী কখনও নিজের যৌন উত্তেজনাকে মুখে প্রকাশ করে না। তবে সেটা অনেকটা লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে হয়।  ৬। নারীর কর্তৃব্য সর্বদা পতির প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসার ভাব ফুটিয়ে তোলা।  ৭। পতিকে ঘৃণা করা, তাকে নানা কু-কথা ইত্যাদি বলা কখনই উচিত নয়। সহবাসের অনিচ্ছা থাকলে তা তাকে বুঝিয়ে বলা উচিত। ঘৃণা বা বিরক্তিসূচক তিরস্কার করা কখনও উচিত নয়। এতে পতির মনে দুঃখ ও বিরক্তি জাগতে পারে।  ৮। নারীর কর্তৃব্য স্বামীর চুম্বন, দংশন ও আলিঙ্গনের প্রতিউত্তর দেওয়া।  ৯। নারীর পূর্ণ কামভাব জাগলে পতিকে কৌশলে তা বুঝিয়ে দেওয়া উচিত।  ১০। নারীর উত্তেজনা ধীরে ধীরে আসে-আবার তা ধীরে ধীরে তৃপ্ত হয়। পুরুষের উত্তেজনা আসে অকস্মাত্‍ আবার তা অকস্মাত্‍ শেষ হয়। তাই নারীর পূর্ণ কামভাব না জাগিয়ে সঙ্গমে মিলিত হলে নারী পূর্ণ তৃপ্তি পেতে পারে না। এরকম করা রিধিবিরুদ্ধৃ। এতে নারী পূর্ণ তৃপ্তি পায় না- এর জন্যে সে পর-পুরুষ পর্যন্ত গমন করতে পারে। দাম্পত্য জীবনে অনেক বিপর্যয় এর জন্যে আসতে পারে।  স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায় ১। গালে ঠোঁটে ঘন ঘন চুম্বন করা। ২। স্ত্রীর ঊরুদেশ জোরে জোরে মৈথুনের আগে ঘর্ষণ করা। ৩। সম্ভোগের আগে যোনিদেশ, ভগাঙ্কুর কামাদ্রি আলতো ভাবে ঘর্ষণ করা। ৪। ভগাঙ্কুর মর্দন। ৫। মৈথুনকালে স্তন মর্দ্দন। ৬। সহাবাসের আগে যদি পুরুষাঙ্গের আগায় খুব সামান্য পরিমাণ কর্পূর লাগানো হয় তবে স্ত্রী দ্রুত তৃপ্তি লাভ ক'রে থাকে। তবে কর্পূর যেন বেশি না হয়, তাতে স্ত্রী যোনি ও পুরুষাঙ্গ জ্বলন অনুভূত হ'তে পারে।  সহবাসের কাল ১। মেয়েদের একটু ঘুমোবার পর রাত্রির দ্বিতীয় প্রহর শ্রেষ্ঠ মৈথুন সময়। ২। দিনের বেলা সহবাস নিষিদ্ধ। ৩। ভোরবেলা সহবাস শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর হ'তে পারে। ৪। গুরু ভোজনের পর সঙ্গে সঙ্গে সহবাস নিষিদ্ধ। ৫। ক্রুদ্ধ বা চিন্তিত মেজাজে স্ত্রী সহবাস উচিত নয়। প্রফুল্ল মনে সহবাস উচিত।  কোন ঋতু মৈথুনের পক্ষে কতটা উপযোগী তার বিচার করা হচ্ছে। ক। বসন্তকাল-৯০%। খ। শরত্‍কাল-৭০%। গ। বর্ষাকাল-৫০%। ঘ। হেমন্তকাল-৪০%। ঙ। গ্রীষ্মকাল-৩০%। চ। শীতকাল-২০%।  প্রহরণ বা মৃদু প্রহার মৈথুনকালে মৃদু প্রহার-শৃঙ্গারও কামের একটি অঙ্গ হিসাবে স্বীকৃত হয়েছে। কথাটা শুনতে অনেকটা আশ্চার্য্য বোধ হয়, কিন্তু কামসূত্রে তার ব্যাখ্যা প্রদত্ত হয়েছে। নারী কিছুটা উত্‍পীড়িত হ'তে চায় যৌন মিলনে-তাই মনোবিজ্ঞান স্বীকার করে যে, পুরুষ কিছুটা উত্‍পীড়ন করতে পারে নারীকে। কিন্তু প্রহরণ ঠিক শৃঙ্গার নয়-কারণ মিলনের আগে এর প্রয়োজন নেই। পূর্ণ মিলনের সময় আনন্দ বৃদ্ধির জন্যে পুরুষ ধীরে ধীরে নারী-দেহের কোমল অংশে মৃদু প্রহার করতে পারে। পুরুষ অথ্যাচারী-মনোবিজ্ঞানের মতে যে প্রহার করা হয় তা আনন্দের। তাই বলে এতে দু'জনেই যে আনন্দ পাবে এমন নয়। এটা দু'জনের মানসিক অবস্থার উপর নির্ভর করে।  প্রহরণের মধ্যে আবার প্রকারভেদ আছে- ১। মুষ্টি প্রহার-হাত মুষ্টি বদ্ধ করে দেহের বিভিন্ন অংশে মৃদু প্রহরণ। ২। চপেটাঘাত (হাত খুলে রেখে ধীরে ধীরে।) ৩। দু'টি অঙ্গুলির সাহায্যে প্রহরণ। ৪। প্রহরণ ও সংবহন মিশ্রিত করে প্রহরণ। মর্দন বা সংবাহন যদিও মর্দন শৃঙ্গার কালে মাঝে মাঝে হয়- তবে এই মর্দন প্রকৃত শৃঙ্গার নয়। মর্দন বেশি হয় রতিকালে বা রতির পূর্বে। নারীদেরহর কোমল অংশে যেমন স্তন, নিতম্ব, ঊরুদ্বয় প্রভৃতির মর্দন হ'য়ে থাকে। রতিক্রিয়াকালে স্তন ও নিতম্ব মর্দন করেও পুরুষ ও নারী উভয়ে আনন্দ পায় বলে বাত্‍স্যায়ন বলেছেন। তবে যারা পছন্দ করেন তাঁরাই এটা করবেন। যদি একজন বা দু'জনেই পছন্দ না করেন তবে এর প্রয়োজন নেই।  ঔপরিষ্ঠক বা মুখমেহন মুখমেহন স্বাভাবিক মিলন হিসাবে বাত্‍স্যায়ন স্বীকার করেন নি। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে এটি সর্বদা চলতে পারে না। তবু শাস্ত্রে এটি উল্লিখিত হয়েছে। শাস্ত্রে উল্লিখিত হবার অর্থ অবশ্য এই নয় যে, এটি খুব ভাল আসন বা এটি সম্মান পেয়েছে। শাস্ত্রে কেবল এটাকে একটি অস্বাভাবিক মিলন বলেই এর নাম উল্লিখিত হয়েছে।  ভারতের কোন কোন জাতির মধ্যে ঔপরিষ্ঠক স্বীকৃত ও বেশ প্রচলিত-কিন্তু তাই বলেই তাকে উচ্চ স্থান দেওয়া হয় না। মুখমেহন সব পণ্ডিতের মতেই ঘৃন্য-তাই এ বিষয়ে বেশি আলোচনা করা হলো না। বাত্‍স্যায়ন বলেন নারী শুধু তিনটি শ্রেণীরই নয়-তাছাড়াও আছে আর এক শ্রেণী-তার নাম হলো নপুংষক শ্রেণী। এই নপুংষক শ্রেণীর যোনি ঠিকমত গঠিত নয়-তাই এদের সঙ্গে যৌন ক্রিয়া সম্ভব নয়। এদের দ্বারা কেবল মুখমেহন করানো চরতে পারে। এই শ্রেণীর নপুংষক অনেক সময় অর্থের বিনিময়ে মুখমেহনে রাজী হয়।  এই মুখমেহন আট প্রকার হ'য়ে থাক- ১। নিমিত-এতে নপুংষক তার করতলে পুরুষাঙ্গ ধরে আসে- আসে- তার ওষ্ঠাধারে ঘর্ষণ করে। ২। পার্শ্ব-লিঙ্গ মুণ্ডের আবরণ খুলে আসে- আসে- মুখে প্রবেশ করানো। ৩। বহিঃসংদংশন্তদাঁত ও ঠোঁট দিয়ে পুরুষাঙ্গের আবরণ উন্মোচন। ৪। পুরুষাঙ্গ বারে বারে মুখের ভেতরে নেওয়া ও বের করা। বহুক্ষণ এরূপ করা। ৫। অন্তঃসংদংশন্তওষ্ঠাধর দিয়ে চোষণ করা। ৬। জিহ্বা দ্বারা চোষণ। ৭। আম্রচোষণ-পুরুষাঙ্গ আম্রের মত চোষণ করা। ৮। আকন্ঠীত-সম্‌সত পরুষাঙ্গ গিলে ফেলার মত।  মুখের মধ্যে সুরতের সঙ্গে সঙ্গে আলিঙ্গনাদিও চলতে পারে। অনেক নীচজাতীয়া নারীদের দ্বারা এ কাজ করানো যেতে পারে। কামশাস্ত্রে মুখে সুরত নিষিদ্ধ। তবে অনেকে এটি পছন্দ করেন।-বা কোন রাবাঙ্গনা রাজী হলে তার দ্বারা এটি করান। কিন্তু অন্তঃপুর চারিনীদের এটি করা উচিত নয়।  সহবাসের পরের কথা সহবাসের পরে দু'জনেরই উচিত কমপক্ষে এক পোয়া গরম দুধ, একরতি কেশন ও দুই তোলা মিশ্রি সংযোগে সেবন করা। সহবাসে কিছু শক্তির হ্রাস হ'তে পারে। এতে করে কিঞ্চিত্‍ পূরণ হয়। অন্যথায় সহবাস করা উচিত নহে। এই কারণেই মনীষীরা মাসানে- একবার রতিক্রিয়া ব্যবস্থা করে দেন। যাতে উপরোক্ত সামগ্রীর যোগাড় করতে গরীব বা মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকের পক্ষেও কষ্টকর না হয়। পুষ্টিকর খাদ্য না খেলে পুরুষ অচিরেই শক্তিহীন হ'য়ে পড়ে ও তার কর্মশক্তি লোপ পায়। Dailyhunt

    No comments

    If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.

    পৃষ্ঠা

    সর্বশেষ খবর

    COVID-19 থেকে বাঁচার উপায় !