সুপার-ঘূর্ণিঝড়-আম্পান!

  • ব্রেকিং নিউস

    কুমারীত্ব পরীক্ষা!

     

    কুমারী বা ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় নিয়ে অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগে।  আমাদের আজকের আয়োজন কী করে কুমারী মেয়ে চেনা যাবে? কারোর মনে আবার এও প্রশ্ন জাগে যে, বিয়ের প্রথম রাতে কীভাবে বুঝা যাবে স্ত্রী সতী কিনা?   

    তো চলুন, কুমারীত্ব ঠিক আছে কী না তা বুঝার কিছু পদ্ধতি জেনে নিই-   

    কুমারী বা ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়: কুমারী মেয়ে দুই ভাবে চেনা যায়। 

    প্রথমত স্তন বা ব্রেস্ট দেখে, 

    দ্বিতীয়ত যৌনাঙ্গ বা ভ্যাজিনা দেখে (ব্যতিক্রম ছাড়া)। 

    এজন্য আপনাকে স্তন এবং যৌনাঙ্গ  ভালোভাবে আলোর মধ্যে লক্ষ্য করতে হবে। তাই লাইট জ্বালিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করতে হবে। অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে যৌন মিলন করতে চাইবে না। তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন। একেবারে লাইট জ্বালিয়ে মিলন করতে না চাইলে কিন্তু আপনার আর এই লেখা কোনো কাজে আসবে না। দেখা গেছে, ভার্জিন মেয়েরা লাইট জ্বালিয়ে হ্যাজবেন্ড এর সঙ্গে প্রথম সেক্স করতে কোনো আপত্তি করে না। প্রথমে আপত্তি করলেও স্বামীর অনুরোধে রাজি হয়ে যায়। তারাই বেশি আপত্তি করে যাদের ভার্জিনিটি প্রশ্নবিদ্ধ!

    ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিস্ট জেনে নিন-  

    (১) শরীর সমান্তরালে রেখে বিছানায় শোয়া অবস্থায় ব্রেস্ট লক্ষ্য করুন। ভার্জিন হলে ব্রেস্ট ওভাল (ডিম্বাকৃতি) হবে। (মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।  

    (২) এবার ব্রেস্টের বোটা দুটো লক্ষ্য করুন। ভার্জিন মেয়েদেরে বোটা দুটো সামান্য চোখা এবং ছোট হবে। (মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।  

    (৩) দু’হাতে ব্রেস্ট দুটো স্পর্শ করুন। আস্তে আস্তে চাপ দিন। ছেড়ে দিন। আবার চাপুন। ভার্জিন মেয়েদের ব্রেস্টগুলো চাপ দিয়ে ছেড়ে দিলে দ্রুত পুর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে। অর্থাৎ এলাস্টিসিটি অনেক বেশি হবে। বেশ কয়েকবার চেপেও আপনি এটা বুঝে নিতে পারেন।  

    ভ্যাজিনার বৈশিস্ট যেমন থাকবে- 

    মেয়েটিকে বিছানায় শুইয়ে দিন। তার দু’পায়ের মাঝখানে হাটু গেড়ে বসুন। প্রয়োজন হলে শুয়ে পড়ুন। এবার মেয়েটির হাটুর উপর হাত রেখে দু’পা দুদিকে ফাক করুন।   এখন মনযোগ দিয়ে ভ্যাজিনা লক্ষ্য করুন: 

    ১) ভ্যাজিনায় দুই ধরনের লিপ (ঠোট) থাকে- লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা। লিবিয়া মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া মাইনরা ভেতরের দিকে থাকে। এদের কাজ হলো যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখা। দুপা ফাক করার পর ভার্জিন মেয়ে হলে লিবিয়া মেজরা একটার সঙ্গে অন্যটা লেগে থেকে যোনী ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে। এবং এটা টান টান ও মসৃন থাকবে।  

    (২) যদি ভার্জিন মেয়ে না হয় তবে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার সঙ্গে সঙ্গে দুদিকে সরে যাবে। এটা অনেকটা বড় হবে, দুদিকে নেতিয়ে থাকবে, কুচকানো এবং অমসৃন থাকবে।   

    (৩) অনেক সময় কোনো কারণে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার পর দুদিকে সরে যেতে পারে। কিন্তু ভার্জিন মেয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লিবিয়া মাইনোরা যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।  

    (৪) ভার্জিন মেয়েদের ক্ষেত্রে লিবিয়া মেজরা কিন্তু আকারে ছোট থাকবে অথবা দেখতে টান টান এবং মসৃন থাকবে। ভার্জিন না হলে এটা বড় দেখা যাবে অথবা বাইরের দিকে ঝুলে থাকতে দেখা যাবে এবং অমসৃন ও ভাজ যুক্ত হবে।  

    (৫) এতক্ষন তো শুনলেন ভ্যাজিনাল লিপ দেখে ভার্জিনিটি বোঝার উপায়। এবার আসেন আরেকটু ভেতরে যাই। দুপা ফাক করে আপনার দুহাত দিয়ে ভ্যাজিনাল লিপ সরিয়ে দিন। যোনির চামড়া দুদিকে সরালে যোনি ছিদ্র দেখতে পাবেন। খেয়াল করে দেখার চেস্টা করুন পর্দা আছে কিনা। পর্দা থাকলে তো কোনো কথাই নেই পর্দা না থাকলেও সমস্যা নাই। মন খারাপ করবেন না। সেক্ষেত্রে ছিদ্রের গঠন খেয়াল করুন। ছিদ্রের মুখ যদি গোলাকার হয় তবে মেয়েটি ভার্জিন। আর ছিদ্রের মুখ যদি তারার মত জিক-জ্যাক হয় তবে সমস্যা আছে। তবে সামান্য জিক-জ্যাক চলে কারণ দৌড় ঝাপের জন্য ওটুকু ফাটতে পারে কিন্তু যদি বেশি হয় তবে কিন্তু সমস্যা আছে।  

    (৬) উপরের লক্ষণগুলো দেখে যদি মেয়েটিকে ভার্জিন বলে মনে না হয় তবে এবার একটা আঙ্গুল ভেতরে আস্তে আস্তে ঢুকান।

    > যদি খুব টাইট ফিল করেন তবে সে ভার্জিন হয়ে থাকতে পারে। ভার্জিন না হলেও সে হয়ত ১-৩ বার শারিরীক সম্পর্ক করে থাকতে পারে।

     > আর যদি লুজ লাগে কিন্তু ২ টা আঙ্গুল ঢুকাতে কস্ট হয় তবে মেয়েটি ৪- ৬ বার শারিরীক সম্পর্ক করে থাকতে পারে।  

    > আর যদি একটু চেস্টাতেই ২ আঙ্গুল ঢুকে যায় তবে সে ১০++ বার সেক্স করে থাকতে পারে।  

    ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য মনে রাখতে হবে- 

     > ফিঙ্গারিং এর কারণে ভ্যাজিনাল লিপ কিছুটা লুজ হতে পারে। 

    > দৌড় ঝাপের কারণে পর্দার জিক-জ্যাক কিছুটা বাড়তে পারে। 

    > ২/১ বার শারিরীক সম্পর্ক এ অনেক সময় মেয়েদের যোনি তেমন কোনো পরিবর্তন হয় না। 

    > অনেকবার শারিরীক সম্পর্ক করার পরেও ৬ মাস থেকে ২ বছরের বিরতিতে যোনি কিছুটা টাইট হয়। > মোটা মেয়েদের ব্রেস্ট স্বভাবতই কিছুটা ঝুলানো থাকে। তাদের থাই মোটা হওয়ায় দু পায়ের চাপে লিবিয়া মেজরা কছুটা লুজ হতে পারে। 

    > ব্লাড বের না হওয়া মানেই ভার্জিন মেয়ে এমনটি নয়।

    > উপরের পরীক্ষাগুলো এমন ভাবে করবেন যেন মেয়েটি বুঝতে না পারে যে আপনি তাকে টেস্ট করছেন। একবারে টেস্ট না করে আদর করার ফাকে ফাকে টেস্ট করুন। 

    > মেয়েদের চোখ, হাটার ভঙ্গি, নিতম্ব, হাসি, কাপড়/ওড়না পড়ার স্টাইল ইত্যাদি দেখে কুমারি বা ভার্জিন মেয়ে অনুমান করা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয় !!!

     

    No comments

    If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.

    পৃষ্ঠা

    সর্বশেষ খবর

    COVID-19 থেকে বাঁচার উপায় !