ভেড়ার সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের উপায়!!
ভেড়ার একমাত্র বৈশিষ্ট্য দলবদ্ধ হয়ে অন্য প্রাণীর সাথে থাকতে পারে। বাড়তি ঝামেলা পোহাতে হয় না। খামারেও খুব সহজে যত্ন নেওয়া সম্ভব হয়।জেনে নিই ভেড়ার খামারে সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের উপায়। রোগ প্রতিরোধে যেসব করতে হয়: ভেড়ার খামারে সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের সবচেয়ে বড় উপায় হলো ভেড়ার বাচ্চা অবস্থায় যত্ন নেওয়া। বাচ্চা হওয়ার পর যদি সঠিকভাবে যত্ন করা যায় তাহলে অনেকাংশেই রোগ বালাই হয় না। ফলে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয় না।
জন্মের সাথে সাথে সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের তেমন কোন ক্ষমতা থাকে না। তাই মায়ের উৎপাদিত শাল দুধ বাচ্চাকে এন্টিবডির মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রদান করতে পারে। ভেড়ার বাচ্চার অন্ত্রে ১২ ঘন্টা পর থেকে শাল দুধে বিদ্যমান এন্টিবডি শোষণের হার কমতে থাকে। এ কারণে জন্মের পর ১২ ঘন্টা পর্যন্ত বাচ্চাকে শাল দুধ খাওয়াতেই হবে।
মায়ের শাল দুধের প্রদত্ত রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি দিন স্থায়ী হয় না। ভেড়ার বাচ্চার ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানার সাথে রক্তও আসতে পারে। এমতাবস্থায় বাচ্চাকে দিনে বারবার স্যালাইন খাওয়াতে হবে এবং দূর্বল বাচ্চাকে বোতলের মাধ্যমে দুধ না খাইয়ে ফিডারে দুধ খাওয়াতে হবে। ভেড়ার খামারে সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের উপায় সংবাদের তথ্য আইইউবিএটি থেকে নেওয়া হয়েছে।
গরু মোটাতাজাকরণ ও ছাগল, ভেড়া, গাভী পালনে মিলবে কৃষি ঋণ। নতুন অর্থ বছর (২০১৯-২০) কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালায় নতুনভাবে এই নিয়ম সংযোজন করা হয়েছে। কৃষি ঋণ সরবরাহের মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগ কর্তৃক ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচিতে নতুন ভাবে এ ঋণ সুবিধার তথ্য সংযোজন করা হয়।
মঙ্গলবার (২৩ জুলাই, ২০১৯) বাংলাদেশ ব্যাংক, প্রধান কার্যালয়ের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস, এম, মনিরুজ্জামান ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ও কর্মসূচির উল্লেখযোগ্য তথ্য তুলে ধরার সময়ে এসব বিষয় জানানো হয়।
২০১৯-২০ অর্থ বছরে কৃষি ও পল্লী ঋণ এই নীতিমালার উল্লেখযোগ্য নতুন সংযোজিত বিষয়সমূহের মধ্যে রয়েছে এমএফআই লিংকেজের ব্যবহার ক্রমান্বয়ে হ্রাস করে ব্যাংকসমূহকে নিজস্ব শাখা এবং এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণ বৃদ্ধির নির্দেশনা প্রদান।
১ টাকা হতে যে কোনো অংকের সকল বকেয়া শস্য ও ফসল ঋণের ক্ষেত্রে সিআইবিতে রিপোর্ট করতে হবে কিন্তু নতুন মঞ্জুরি বা নবায়নের জন্য ২.৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শস্য ও ফসল ঋণের ক্ষেত্রে সিআইবি রিপোর্ট সংগ্রহের প্রয়োজন হবে না। ঋণ পরিশোধের স্বাভাবিক সময়সীমা (বীজ উৎপাদন ও বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের জন্য) সংযোজন। শস্য/ফসল খাতে ঋণ বিতরণের জন্য একর প্রতি ঋণ সীমা যৌক্তিক পরিমাণ বৃদ্ধিকরণ।
গাভী পালন, গরু মোটাতাজাকরণ, ছাগল ও ভেড়া পালনের জন্য ঋণ নিয়মাচার সংযোজন। বাণিজ্যিকভাবে রেশম উৎপাদনের জন্য ঋণ নিয়মাচার সংযোজন। এটুআই কর্তৃক গৃহীত কৃষি ও পল্লী ঋণ সহজীকরণ সিস্টেমটির পাইলটিং কার্যক্রম বাস্তবায়ন।
নতুন অর্থবছরে কৃষি ও পল্লী ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৪ হাজার ১২৪ কোটি টাকা। যা গত বছরের তুলনায় ১০.৬৫ শতাংশ বেশি। গরু মোটাতাজাকরণ ও ছাগল, ভেড়া, গাভী পালনে মিলবে কৃষি ঋণ সংবাদটির তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়েছে।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.