বাংলাদেশের জন্য S-300, S-400 অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্রয় করা অাজ অবশ্যক
বাংলাদেশ যদিও Peace Loving দেশ হিসেবে পরিচিত ও বিশ্ব ব্যাপি খ্যাত। কিন্তু তার সুযোগ নিয়ে সব সময় ইচ্ছে করে বাংলার অাকাশ সীমায় প্রবেশ করে শক্তি প্রদর্শন করা অনুচিত। রহিঙ্গা নিধন যজ্ঞের সময় অামরা দেখেছি মিয়ানমারের গানশিপ হেলিকাপ্টার বারংবার বাংলাদেশের অাকাশ সীমা লঙ্ঘন করেছে। মিয়ানমার তার ব্যালেসটিক ও ক্রুজ মিসাইলের অধিকারী হওয়ার কারণে নিজেদের শক্তিমত্তা প্রদর্শনের জন্য বাংলাদেশের দেশের অাকাশ সীমা ক্রমাগত লঙ্ঘন করে যাবে যা কিছুতেই মেনে নেয়ার মত বিষয় নয়। তাই বাংলাদেশ তার করা সমালোচনা ছাড়াও সেদেশের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে করা প্রতিবাদও জানিয়েছে। কিন্তু কেন মিয়ানমার বারবার বাংলাদেশের অাকাশ সীমা ক্রমাগত লঙ্ঘন করার সাহস করছে। মূল কারণ হচ্ছে অামাদের সামরিক দূর্বলতা মানে দূর্বল অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। মূলত বাংলাদেশে কোন শক্তিশালী অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেই। যেটুকু অাছে তা না থাকাই নামান্তর এবং এটি মিয়ানমারের ব্যালেসটিক ও ক্রুজ মিসাইল (উ. কোরিয়ার তৈরী) কে প্রতিহত করতে কার্যত অক্ষম ।
তাই এখনই উপযুক্ত সময় এই অাগ্রাসন প্রতিহত করার। তার জন্য নিজেদের অাগে প্রস্তুত হতে হবে এবং তৈরী করতে হবে শক্তিশালি অাকাশ সীমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। অামরা অন্য দেশকে অাক্রমন করতে চাই না কিন্তু শক্তিশালী অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা থাকলে অন্যদের অাগ্রাসী জঙ্গী বিমান, গানশিপ হেলিকাপ্টার, ব্যালেসটিক বা ক্রুজ মিসাইল অামাদের অাকাশ সীমা লঙ্ঘন করতে সাহস পাবে না।
তাই, দেশনেত্রী, ২০ কোটি জনতার মাতা, দেশ দরদী, মানবতার দেবী, সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালীর কন্যা, দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ভারত, পাকিস্থান, মিয়ানমার কিংবা অন্য দেশের অাগ্রাসন প্রতিরোধে অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা 9K32 Strela-2, Pantsir-S1, 9K330 Tor, S-300, S-400 সাথে 96L6E Radar System ও Blitzer Real Gun ক্রয় করে যুগোপযুগী অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরীর সিদ্ধান্ত নিতে অাকুল অাবেদন করছি।অামাদের সাথে বর্তমানে চীন, রাশিয়া, ফ্রান্স, জাপান, অামেরিকার ভাল সম্পর্ক রয়েছে। যা কাজে লাগিয়ে অামরা যুগোপযুগী শক্তিশালী, সর্বাধুনিক অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সংগ্রহ করতে পারি এবং ক্যান্টরমেন্ট বা সামরিক স্থাপনা সহ সারাদেশকে অাগ্রাসী জঙ্গী বিমান, গানশিপ হেলিকাপ্টার, ব্যালেসটিক বা ক্রুজ মিসাইল থেকে রক্ষা করতে পারি ।অামরা যারা চাকুরী জীবী মানে সরকারী-বেসরকারী তারা প্রয়োজনে একমাসের বেতন থেকে ১০০০/- টাকা ও একবছর ১ টাকার বদলে ৩ টাকা মিনিট রেটে ফোনে কথা বলব। কিন্তু তবুও দেশ ও জাতির নিরাপত্তার জন্য যুগোপযুগী, শক্তিশালি, সর্বাধুনিক অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জরুরি। অামরা যদি মিয়ানমার বা অন্য দেশের ব্যালেসটিক বা ক্রুজ মিসাইল হামলা করে তবে ব্যাপক হতাহতের ঘটনা ঘটবে।অার যদি এই সব হামলা থেকে অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যবহার করে বাঁচতে পারি তবেই তো চাকুরী, ব্যবসা বা জীবিকা অর্জন করতে পারব। অার যদি অামাদের কাছে যুগোপযুগী, শক্তিশালি, সর্বাধুনিক অাকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না থাকে তবে জাপানের হিরেশিমা, নাগাশাকি শহরের মানুষের মত মুহুর্তে মাটির সাথে মিশে যেতে হবে।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.