অব্যবস্থাপনা ও দখলে অাজ মৃতপ্রায় অাশুলিয়ার বর্ষাকালীন জলাভূমি
অাশুলিয়ার বর্ষাকালীন জলাভূমি বা লিয়া বর্ষাকালীন জলাভূমি হল অাশুলিয়া ও উত্তরার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত বেড়ি বাধঁ এর মধ্যে অবস্থিত। এক সময় এই জলাভূমিকে দ্বিতীয় কক্সবাজার বলা হত।অাগে এই বিলে প্রচুর দেশী মাছ পাওয়া যেত। তাছাড়া প্রচুর মাছ ছিল বলে বিভিন্ন পা-পাখালী, বক, মাছ রাঙ্গা, পনকৌড়ি, বালিহাঁস, কালিম, চিল কুঁড়াসহ কিছু অতিথি পাখি দেখা যেত।তাই পাখি ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগের জন্য বর্ষাকালে প্রচুর লোক সমাগম হত। কিন্তু কালের বিবর্তনে অাজ অাশুলিয়ার বর্ষাকালীন জলাভূমি তার সেই যৌবন হারিয়েছে। অাজ কিছু বক ছাড়া তেমন কোন পাখি চোখে পড়ে না। তাই লিয়া বর্ষাকালীন জলাভূমি হারিয়েছে পর্যটকের অাকর্ষন। অাজ কাল অার অাগের মত লোক সমাগম ঘটে না। নেই সেই ময়ূর পঙ্খী তরী। সেই স্পীড বোডের শব্দ অার পাওয়া যায় না। দু একটা ছাড়া চটপটি অার ফুসকার দোকান চোখে পরে না।
অাশুলিয়ার বর্ষাকালীন লিয়া জলাভূমি দিকে তাকালে অাজ শুধু ইট ভাটা অার বালুর মোকাম বা গদী দেখতে পাওয়া যায়। অাশুলিয়ার বর্ষাকালীন লিয়া জলাভূমি বালু ব্যবসায়ী ও ইটভাটা মালিক, কিছু নামী দামি ক্ষমতাধর বিল্ডার্স ব্যবসায়ী শ্রেণীর দখলে। জমির মালিক বা ইজারা দাররা হলেও বর্ষাকালীন লিয়া জলাভূমিতে অপরিকল্পিত বালু ব্যবসা ও অপরিকল্পত ইট ভাটা গড়ে তোলায় এটি তার সৌন্দর্য্য হারিয়ে অাজ পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে। তাছাড়া প্রাকৃতিক পরিবেশও অাজ হুমির মুখে।
যথাযত কর্তৃপক্ষ একটু সুনজর দিলেই এই প্রাকৃতিক বিস্তৃত বর্ষাকালীন জলাভূমি তার সৌন্দর্য্য ফিরে পাবে বলে মনে হয়। যদি অাগের অবস্থায় নিয়ে যাওয়া কঠিন কিন্তু আসম্ভর নয়। তাছাড়া সরকার পদক্ষেপ নিলে অন্তত প্রাকৃতিক পরিবেশ টিকে থাকবে ও
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.