মেয়েদের নানা ধরনের জিন্স
ফ্যাশন দুনিয়ায় জিন্সের কদর সর্বজনবিদিত। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই-ই জিন্স পরতে পছন্দ করেন। বিভিন্ন ধরণের ছাঁটের ও কাটের জিন্স রয়েছে বাজারে। নারীদের জন্য তৈরি জিন্সগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় কয়েকটি ছাঁটের জিন্স নিয়েই আমাদের এই আলোচনা।
মম জিন্স: এই নামের ও ছাঁটের জিন্স হয় বেশ আরামদায়ক৷ ওপরের অংশ কিছুটা ঢিলেঢালা হলেও পায়ের কাছে থাকে চাপা৷ এই জিন্স পরার পর কিন্তু পেট বেশ নির্মেদ দেখায়৷ বলা যায়, যাদের পেট সামান্য মোটা, তাদের জন্য অবশ্যই মম জিন্স ভালো৷ এটি একটি হাই-ওয়েস্ট জিন্স।
ওয়াইড ক্রপড জিন্স: এই ছাঁটের জিন্সের ওপরটা চাপা বা টাইট, তবে পা দু’টো চওড়া৷ এই জিন্সের সঙ্গে হাইহিল পরলে মেয়েদের বেশ স্মার্ট দেখায়৷
কাফড জিন্স: কাফড জিন্সের নিচের অংশ গোটানো থাকে। সাধারণত গোড়ালির বেশ উপরে করে এধরণের জিন্স পরা হয়।
ক্রপড জিন্স: এধরণের জিন্স পায়ের চারভাগের তিনভাগ অংশ ঢাকে। পায়ের নিচের অংশ খোলা থাকে। এর সাথে স্নিকার্স বেশ ভাল মানায়।
ওয়াইড লেগ জিন্স: এটি একদম ঢিলে-ঢালা। উরু থেকে নিচ পর্যন্ত বেশ ঢিলা এই জিন্স বডি ফিটিং টপসের সাথে দারুন দেখাবে।
ফ্লেয়ার্ড জিন্স: হাঁটুর নিচ থেকে পায়ের পাতা পর্যন্ত অংশ বেশ ঢিলা। তবে উরুর অংশ বেশ টাইট থাকে।
বুটকাট জিন্স: ৭০-৮০ দশকের ফ্যাশন ট্রেন্ড ছিলো বুটকাট প্যান্ট, আধুনিক কালে বুটকাট জিন্স মেয়েদের ফ্যাশনে জায়গা করে নিয়েছে।
স্ট্রেট জিনিস: এটি স্ট্রেট এবং ন্যারো। এধরণের জিন্স কোমরের কাছে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভাবে ফিট হয়ে থাকে।
স্কিনি জিন্স: নামেই পরিচয়, পায়ের সঙ্গে একদম টাইট হয়ে লেগে থাকে এই জিন্স৷ বর্তমান তরুণ-তরুণীদের ভীষণ পছন্দ! তবে এধরণের জিন্সে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে মনে করেন চিকিৎসকরা।
ডেকোরেটেড জিন্স: ছোট ছোট কাঁচ-পাথর বা পুতি বসানো জিন্স৷ একটু কম বয়সের মেয়েরাই এসব পরে থাকে৷ তবে এই জিন্স ওয়াশিং মেশিনে ধোয়া যায় না৷
স্ট্রেচ-এবল জিন্স: এই জিন্স টানলে কিছুটা বড় হয়। অর্থাৎ সাইজ একটু এদিক-সেদিক হলেও ভালোভাবেই পরা যায়৷ এ জিন্স খুব আরামদায়ক৷ তবে এই ধরনের জিন্স ড্রায়ারে দেওয়া যাবে না৷
বয়ফ্রেন্ড জিন্স: এই জিন্সের ছাঁট সাধারণ, ঢিলে-ঢালা, একটু ঘুরিয়ে সেলাই করা৷ খুব জনপ্রিয় এই জিন্স মেরিলিন মনরোর মতো সে যুগের অভিনেত্রীর যেমন প্রিয় ছিল, তেমনি এ যুগের কেটি হোমসেরও খুব প্রিয়৷
ওভারঅল জিন্স: আগে এধরণের জিন্স শ্রমিকরাই ব্যবহার করতো। এই ধরণের জিন্স স্ট্র্যাপ দিয়ে কাঁধের সাথে আটকানো থাকে।
বুটকাট জিন্স: ৭০-৮০ দশকের ফ্যাশন ট্রেন্ড ছিলো বুটকাট প্যান্ট, আধুনিক কালে বুটকাট জিন্স মেয়েদের ফ্যাশনে জায়গা করে নিয়েছে।
স্ট্রেট জিনিস: এটি স্ট্রেট এবং ন্যারো। এধরণের জিন্স কোমরের কাছে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভাবে ফিট হয়ে থাকে।
স্কিনি জিন্স: নামেই পরিচয়, পায়ের সঙ্গে একদম টাইট হয়ে লেগে থাকে এই জিন্স৷ বর্তমান তরুণ-তরুণীদের ভীষণ পছন্দ! তবে এধরণের জিন্সে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয় বলে মনে করেন চিকিৎসকরা।
ডেকোরেটেড জিন্স: ছোট ছোট কাঁচ-পাথর বা পুতি বসানো জিন্স৷ একটু কম বয়সের মেয়েরাই এসব পরে থাকে৷ তবে এই জিন্স ওয়াশিং মেশিনে ধোয়া যায় না৷
স্ট্রেচ-এবল জিন্স: এই জিন্স টানলে কিছুটা বড় হয়। অর্থাৎ সাইজ একটু এদিক-সেদিক হলেও ভালোভাবেই পরা যায়৷ এ জিন্স খুব আরামদায়ক৷ তবে এই ধরনের জিন্স ড্রায়ারে দেওয়া যাবে না৷
বয়ফ্রেন্ড জিন্স: এই জিন্সের ছাঁট সাধারণ, ঢিলে-ঢালা, একটু ঘুরিয়ে সেলাই করা৷ খুব জনপ্রিয় এই জিন্স মেরিলিন মনরোর মতো সে যুগের অভিনেত্রীর যেমন প্রিয় ছিল, তেমনি এ যুগের কেটি হোমসেরও খুব প্রিয়৷
ওভারঅল জিন্স: আগে এধরণের জিন্স শ্রমিকরাই ব্যবহার করতো। এই ধরণের জিন্স স্ট্র্যাপ দিয়ে কাঁধের সাথে আটকানো থাকে।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.