মাঠে নেমেছে সেনাবাহিনী, নিরাপত্তা রক্ষায় সারা দেশে ৮ লক্ষ ফোর্স
রবিবার ২৩ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে সারা দেশে নির্বাচনী নিরাপত্তার জন্য স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে।সারা দেশে প্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার সেনা সদস্য নিয়োজিত থাকবে।সশ্রস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা মাঠে থাকবে ভোটের আগেও পরে ১০ দিন মানে নির্বাচনের পরেও দুই দিন ১ জানুয়ারী পর্যন্ত।আইএসপিআর জানিয়েছে, একাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সারা দেশে ৩৮৯ উপজেলায় সেনাবাহিনী এবং ১৮টি উপজেলায় নৌবাহিনী টহল দেবে এবং সীমান্তবর্তী ৮৭টি উপজেলায় বিজিবি (অন্যান্য দায়িত্বপূর্ণ এলাকার পাশাপাশি) কার্যক্রম পরিচালনা করবে। বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কর্তৃক জরুরী প্রয়োজনে প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার ও পরিবহন বিমান নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রস্তুত রাখা হবে। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রয়োজন অনুযায়ী/নির্দেশক্রমে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক/মহাসড়কসমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সশস্ত্র বাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও আইন-শৃংখলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে জয়েন্ট কো-অর্ডিনেশন সেল স্থাপন করা হয়েছে।
প্রথমবারের মত জাতীয় সংসদের ৬টি আসনের (রংপুর-৩, খুলনা-২, সাতক্ষীরা-২, ঢাকা-৬, ঢাকা-১৩ এবং চট্টগ্রাম-৯ আসনে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যে দুই পর্যায়ে ইভিএম এর উপর সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করা হয়েছে এবং তৃতীয় পর্যায়ে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক জনসচেতনতা ও প্রচারণা কার্যক্রমে ইভিএম-এর উপর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ কারিগরী হিসেবে অংশগ্রহণ করছে। ৬টি নির্বাচনী আসনে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় কারিগরী সহায়তা প্রদানের জন্য প্রতিটি কেন্দ্রে ০৩ জন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়াও উক্ত আসনসমূহের জন্য বিভিন্ন পর্যায়ের ইভিএম সংক্রান্ত কারিগরী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য প্রস্তুত থাকবে।
প্রথমবারের মত জাতীয় সংসদের ৬টি আসনের (রংপুর-৩, খুলনা-২, সাতক্ষীরা-২, ঢাকা-৬, ঢাকা-১৩ এবং চট্টগ্রাম-৯ আসনে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণ করা হবে। ইতিমধ্যে দুই পর্যায়ে ইভিএম এর উপর সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করা হয়েছে এবং তৃতীয় পর্যায়ে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক জনসচেতনতা ও প্রচারণা কার্যক্রমে ইভিএম-এর উপর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ কারিগরী হিসেবে অংশগ্রহণ করছে। ৬টি নির্বাচনী আসনে ইভিএম ব্যবহার করে ভোট গ্রহণের লক্ষ্যে নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রয়োজনীয় কারিগরী সহায়তা প্রদানের জন্য প্রতিটি কেন্দ্রে ০৩ জন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়াও উক্ত আসনসমূহের জন্য বিভিন্ন পর্যায়ের ইভিএম সংক্রান্ত কারিগরী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য প্রস্তুত থাকবে।
ইসি’র আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ছক থেকে জানা যায়, ৪০ হাজার ১৯৯টি ভোটকেন্দ্রে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেজন্য সারা দেশে এক্ষেত্রে ভোটের দিন পুলিশ, অঙ্গীভূত আনসার, ব্যাটালিয়ন আনসার, গ্রাম পুলিশ নিয়ে প্রতিটি কেন্দ্রে গড়ে ১৫ জন করে মোট ৬ লাখ দুই হাজারের মতো বাহিনী থাকছে।অার গড়ে প্রতি কেন্দ্রে ২৮ জন করে সেনা সদস্য থাকছে। যদিও তারা কেন্দ্রে সরাসরি নয় কেবল মাত্র স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে। ইসির সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতি আসনে চারটি করে টিম থাকবে। প্রতি দুইটি টিম একসাথে মুভ করবে। প্রতি টিমে একটি গাড়ি এবং ১০ থেকে ১২জন সেনা সদস্য থাকবে।
সারা দেশে সর্বমোট অাইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রায় ৮ লক্ষ ফোর্স থাকছে। বিজিবি থাকছে ৪০ হাজারের মতো। এছাড়া র্যাব, পুলিশ ও কোস্ট গার্ডের ভ্রাম্যমাণ টিম এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর প্রায় ৫০ হাজারের মতো সদস্য নিয়োজিত থাকছে।আর পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে রাখা হয়েছে চার হাজার ২১ জন ম্যাজিস্ট্রেট।এদের মধ্যে নির্বাচন তদন্ত কমিটিতে ২৪৪জন এবং নির্বাচনী অপরাধে বিচারকাজ পরিচালনায় ৬৪০ জন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করছেন।
অন্যদিকে নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত করা হচ্ছে ৩ হাজার ১৩৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এদের মধ্যে প্রতি আসনে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি টিমের সঙ্গে একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট থাকবে। প্রতি আসনে সশস্ত্র বাহিনীর চারটি টিম মোতায়েন থাকবে। এক্ষেত্রে শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রায় এক হাজার ১০০ ম্যাজিস্ট্রেট তাদের সঙ্গেই থাকবেন। পরিস্থিতির অবনতি হলে তারা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশনায় কাজ করবে। অবশিষ্ট দুই হাজার ২০০ মতো ম্যাজিস্ট্রেট আচরণ বিধি প্রতিপালনের বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। ৩০ ডিসেম্বর (রোববার) সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ইসি থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা গেছে, একাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য ৭০০ কোটি টাকা ব্যয় ধরেছে নির্বাচন কমিশন। এরমধ্যে ৩০০ কোটি টাকা নির্বাচন পরিচালনার জন্য এবং ৪০০ কোটি টাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পেছনে ব্যয় ধরা হয়েছে। মোট বাজেটের মধ্যে পুলিশের জন্য ১০১ কোটি ২৬ লাখ ৮৪ হাজার ২৫০ টাকা, র্যাবের জন্য ১৩ কোটি ৫১ লাখ ৮০ হাজার ৫০০ টাকা, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জন্য ১ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জন্য ৫৩ কোটি ৬১ লাখ ৩৪ হাজার ২৩২ টাকা, আনসার ও ভিডিপির জন্য ১৬৩ কোটি ৮১ লাখ ৭৫ হাজার ৬৫০ টাকা এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে ৬০ কোটি ৩৭ লাখ ২ হাজার ৯৫০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত করা হচ্ছে ৩ হাজার ১৩৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এদের মধ্যে প্রতি আসনে সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি টিমের সঙ্গে একজন করে ম্যাজিস্ট্রেট থাকবে। প্রতি আসনে সশস্ত্র বাহিনীর চারটি টিম মোতায়েন থাকবে। এক্ষেত্রে শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রায় এক হাজার ১০০ ম্যাজিস্ট্রেট তাদের সঙ্গেই থাকবেন। পরিস্থিতির অবনতি হলে তারা ম্যাজিস্ট্রেটের নির্দেশনায় কাজ করবে। অবশিষ্ট দুই হাজার ২০০ মতো ম্যাজিস্ট্রেট আচরণ বিধি প্রতিপালনের বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। ৩০ ডিসেম্বর (রোববার) সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
ইসি থেকে প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা গেছে, একাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য ৭০০ কোটি টাকা ব্যয় ধরেছে নির্বাচন কমিশন। এরমধ্যে ৩০০ কোটি টাকা নির্বাচন পরিচালনার জন্য এবং ৪০০ কোটি টাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পেছনে ব্যয় ধরা হয়েছে। মোট বাজেটের মধ্যে পুলিশের জন্য ১০১ কোটি ২৬ লাখ ৮৪ হাজার ২৫০ টাকা, র্যাবের জন্য ১৩ কোটি ৫১ লাখ ৮০ হাজার ৫০০ টাকা, বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের জন্য ১ কোটি ৫৬ লাখ টাকা, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জন্য ৫৩ কোটি ৬১ লাখ ৩৪ হাজার ২৩২ টাকা, আনসার ও ভিডিপির জন্য ১৬৩ কোটি ৮১ লাখ ৭৫ হাজার ৬৫০ টাকা এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে ৬০ কোটি ৩৭ লাখ ২ হাজার ৯৫০ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.