ধর্ষণের জন্য মধ্য প্রাচ্যের মত বিচার করে প্রকাশ্যে সরকারী ভারে শিরচ্ছদের অাইন চাই!
প্রতিদিন পত্রিকা খুললে বা অনলাইনের নিউজ পোটাল গুলো দেখলে প্রতিদিন কোথাও না কোথাও ধর্ষণের খবর প্রকাশিত হচ্ছে। ৪ মাসের শিশু থেকে ৬০ বছরের বুড়ি। অবিবাহিত যুবতি থেকে ৫ বাচ্চার মা, স্কুল-কলেজে, মাদ্রাসার ছাত্রী, বিশ্ব বিদ্যালয়ের ছাত্রী, কর্মজীবী, গার্মেন্টস কর্মী, পর্যটক থেকে প্রবাসীর স্ত্রী। কে নেই সে তালিকায় অাছে। এ ধর্ষিত মেয়ে, নারিরা কারা? এরা অামাদের কারো মেয়ে, কারো বোন, কারোও মা, অাবার কারো স্ত্রী।
প্রতি বছর জন সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে মেয়েদের ইভটিজিং, অপহরণ, ধর্ষণ, হত্যা থার্মোমিটারের পারদের মধ্যে তরতর করে বেড়ে উঠেছে। যদিও তথা কথিত কিছু নাম সর্বস্ব নারী বাদী সংগঠন গুলো নারী স্বাধীনতার নামে অান্দোলন করে, করছে, করবে। তারা নারীদের অবাধ চলাচল করার দাবী জানায়। যখন তখন যেখানে খুশি মেয়েরা যেন অবাধে চলাচল করতে পারে। কিন্তু নারীদের নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করার দাবি কেউ তুলে না বা অাইন করার দাবিও জানায় না।
প্রতি বছর জন সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে সাথে মেয়েদের ইভটিজিং, অপহরণ, ধর্ষণ, হত্যা থার্মোমিটারের পারদের মধ্যে তরতর করে বেড়ে উঠেছে। যদিও তথা কথিত কিছু নাম সর্বস্ব নারী বাদী সংগঠন গুলো নারী স্বাধীনতার নামে অান্দোলন করে, করছে, করবে। তারা নারীদের অবাধ চলাচল করার দাবী জানায়। যখন তখন যেখানে খুশি মেয়েরা যেন অবাধে চলাচল করতে পারে। কিন্তু নারীদের নিরাপদ চলাচল নিশ্চিত করার দাবি কেউ তুলে না বা অাইন করার দাবিও জানায় না।
১৪টি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে করা বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের পরিসংখ্যান বলছে, ২০০৮ সাল থেকে গত বছর পর্যন্ত আট বছরে ধর্ষণের শিকার ৪ হাজার ৩০৪ জনের মধ্যে ৭৪০ জনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে।
বছরভিত্তিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০৮ সালে ধর্ষণের শিকার ৩০৭ জনের মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় ১১৪ জনকে। ২০০৯ সালে ধর্ষণের শিকার ৩৯৩ জনের মধ্যে ১৩০ জন, ২০১০ সালে ধর্ষণের শিকার ৫৯৩ জনের মধ্যে ৬৬ জন, ২০১১ সালে ধর্ষণের শিকার ৬৩৫ জনের মধ্যে ৯৬ জন, ২০১২ সালে ধর্ষণের শিকার ৫০৮ জনের মধ্যে ১০৬ জন, ২০১৩ সালে ধর্ষণের শিকার ৫১৬ জনের মধ্যে ৬৪ জন, ২০১৪ সালে ধর্ষণের শিকার ৫৪৪ জনের মধ্যে ৭৮ জন এবং ২০১৫ সালে ধর্ষণের শিকার ৮০৮ জনের মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় ৮৫ জনকে। অর্থাৎ অনেক সোহাগীকে এই পৃথিবী ছাড়তে হয়েছে শুধু ধর্ষণের কারণে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) পরিসংখ্যান বলছে, (জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য) ২০০১ সাল থেকে গত বছর পর্যন্ত ধর্ষণের শিকার হন ১৮১ জন গৃহকর্মী। তাঁদের মধ্যে ধর্ষণের পর মোট কতজনকে হত্যা করা হয়েছে, সেই পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও সংগঠনটির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুধু গত বছরেই ধর্ষণের শিকার ১১ জনের মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় চারজন গৃহকর্মীকে। সংক্ষেপে বলা যায়, বেসরকারি সংস্থাগুলোর হিসাবে, বাংলাদেশ বছরে একহাজারের বেশি নারী ও কন্যা শিশু ধর্ষণের শিকার হন।
১। প্রধান কারণ, ধর্ষণের সঠিক বিচার না হওয়া বা অাইন না থাকা।
২। একক ও ছোট পরিবার বৃদ্ধি।
৩। ভারতীয় সংস্কৃতির অাগ্রাসন ও সামাজিক অবক্ষয়।
৪। পর্নোগ্রাফির সহজ লভ্যতা।
৫। বাল্য বিবাহ রোধ।
৬। রাজনৈতিক প্রভাব।
৭। বেকারত্ব বৃদ্ধি।
৮। বখাটে ছেলেদের এমপি, মন্ত্রী তথা জনপ্রতিনিধিদের প্রশ্রয়।
৯। মাদকের ব্যপক বিস্তার
বাংলাদেশে ধর্ষণ রোধ করার উপায় গুলি হল
১। বাল্য বিবাহ প্রচলন। বাল্য বিবাহ হুজুর (সাঃ) খাস সুন্নতের একটি।
২। বেকারত্ব হ্রাস করে নতুন নতুন কর্ম সংস্থান সৃষ্টি।
৩। বখাটে ও মাদকাসক্তদের জনপ্রতিনিধিদের প্রশ্রয় না দেওয়া।
৪। ভারতীয় চ্যানেল জি বাংলা, স্টার জলসা, সনি অাট তথা ভারতীয় সংস্কৃতির অাগ্রাসন বন্ধ করা।
৫। পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রনে কঠোর অাইন প্রনয়ন।
৬। রাষ্ট্রীয় ভাবে তবলীগ জামাতের পৃষ্ঠপোষকতা করা।
৭। সবচেয়ে প্রধান উপায় হল, রাষ্ট্রীয় ভাবে বিচার করে ধর্ষককে প্রকাশ্যে দিবালকে শুক্রবার জুম্মার পর মধ্য প্রাচ্যের মত কতল বা শিরচ্ছেদ করা।
যদি উপরোক্ত উপায় গুলো সঠিক ভাবে বাস্তবায়ণ করা যায় এবং মধ্য প্রাচ্যে বা অারব রাষ্ট্রের মত প্রকাশ্যে দিবালকে ধর্ষকদের কতল বা শিরচ্ছেদ করা যায়। তবে এদেশে ধর্ষণের হার শুধু কমবেই না মেয়েরা সব জায়গায় নিরাপদ থাকবে। হউক সেটা ঘর, বাহির, রাস্তা কিংবা কর্মক্ষেত্র। তাই একজন মুসলমান হিসেবে, এক বোনের ভাই হিসেবে, একজন বাংলাদেশী হিসেবে, একজন নারী নিরাপদ অধিকার দাবিকারী হিসেবে, মুজিব সেনা হিসেবে দেশ রত্ম, মানবতা মানসকন্যা প্রধানমন্ত্রীর কাছে অামার দাবী ও অাবদার অবিলম্বে বাংলাদেশে ধর্ষণ রোধে রাষ্ট্রীয় বিচারের মাধ্যমে ধর্ষককে প্রকাশ্যে কতল বা শিরচ্ছেদের অাইন প্রণয়ন করা হউক।
বছরভিত্তিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০৮ সালে ধর্ষণের শিকার ৩০৭ জনের মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় ১১৪ জনকে। ২০০৯ সালে ধর্ষণের শিকার ৩৯৩ জনের মধ্যে ১৩০ জন, ২০১০ সালে ধর্ষণের শিকার ৫৯৩ জনের মধ্যে ৬৬ জন, ২০১১ সালে ধর্ষণের শিকার ৬৩৫ জনের মধ্যে ৯৬ জন, ২০১২ সালে ধর্ষণের শিকার ৫০৮ জনের মধ্যে ১০৬ জন, ২০১৩ সালে ধর্ষণের শিকার ৫১৬ জনের মধ্যে ৬৪ জন, ২০১৪ সালে ধর্ষণের শিকার ৫৪৪ জনের মধ্যে ৭৮ জন এবং ২০১৫ সালে ধর্ষণের শিকার ৮০৮ জনের মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় ৮৫ জনকে। অর্থাৎ অনেক সোহাগীকে এই পৃথিবী ছাড়তে হয়েছে শুধু ধর্ষণের কারণে।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) পরিসংখ্যান বলছে, (জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য) ২০০১ সাল থেকে গত বছর পর্যন্ত ধর্ষণের শিকার হন ১৮১ জন গৃহকর্মী। তাঁদের মধ্যে ধর্ষণের পর মোট কতজনকে হত্যা করা হয়েছে, সেই পরিসংখ্যান দিতে না পারলেও সংগঠনটির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুধু গত বছরেই ধর্ষণের শিকার ১১ জনের মধ্যে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় চারজন গৃহকর্মীকে। সংক্ষেপে বলা যায়, বেসরকারি সংস্থাগুলোর হিসাবে, বাংলাদেশ বছরে একহাজারের বেশি নারী ও কন্যা শিশু ধর্ষণের শিকার হন।
সবচেয়ে দুঃখের বিষয় যেকোন ব্যাপারে কিছু হলেই অাজকাল ফেসবুকে, টুইটারে সমালোচনার ঝড় ওঠে, ছাত্র-ছাত্রীরা রাস্তায় নামে অান্দোলনের জন্য। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় নারীদের নিরাপদ চলাচল, নিরাপদ চাকরি, নিরাপদ ভ্রমণের জন্য কেউ এমন কি নারীরাও কথা বলে না !
কিন্তু তাই বলে কি দেশে মেয়েদের ইভটিজিং, অপহরণ, ধর্ষণ, হত্যা বাড়তেই থাকবে? এর জন্য কি বাস্তবে কোন অাইন বাংলাদেশে নেই। বলব, অাবশ্যই এ ব্যাপারে অাইন ও তার বিধান মতে সাজা অাছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে অাসামীরা অাইনের ফাঁক গলে, রাজনৈতিক ছত্র ছায়ায় ও টাকার জোড়ে বেঁচে যায়। যাদেরই বা সাজা হয় তা তেমন এটা সহজে বাস্তায়ন হয় ও মিডিয়াতে প্রকাশ পায় না।
বাংলাদেশে ধর্ষণ বেড়ে যাওয়ার কয়েকটি কারণ নিচে দেওয়া হলঃ১। প্রধান কারণ, ধর্ষণের সঠিক বিচার না হওয়া বা অাইন না থাকা।
২। একক ও ছোট পরিবার বৃদ্ধি।
৩। ভারতীয় সংস্কৃতির অাগ্রাসন ও সামাজিক অবক্ষয়।
৪। পর্নোগ্রাফির সহজ লভ্যতা।
৫। বাল্য বিবাহ রোধ।
৬। রাজনৈতিক প্রভাব।
৭। বেকারত্ব বৃদ্ধি।
৮। বখাটে ছেলেদের এমপি, মন্ত্রী তথা জনপ্রতিনিধিদের প্রশ্রয়।
৯। মাদকের ব্যপক বিস্তার
বাংলাদেশে ধর্ষণ রোধ করার উপায় গুলি হল
১। বাল্য বিবাহ প্রচলন। বাল্য বিবাহ হুজুর (সাঃ) খাস সুন্নতের একটি।
২। বেকারত্ব হ্রাস করে নতুন নতুন কর্ম সংস্থান সৃষ্টি।
৩। বখাটে ও মাদকাসক্তদের জনপ্রতিনিধিদের প্রশ্রয় না দেওয়া।
৪। ভারতীয় চ্যানেল জি বাংলা, স্টার জলসা, সনি অাট তথা ভারতীয় সংস্কৃতির অাগ্রাসন বন্ধ করা।
৫। পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রনে কঠোর অাইন প্রনয়ন।
৬। রাষ্ট্রীয় ভাবে তবলীগ জামাতের পৃষ্ঠপোষকতা করা।
৭। সবচেয়ে প্রধান উপায় হল, রাষ্ট্রীয় ভাবে বিচার করে ধর্ষককে প্রকাশ্যে দিবালকে শুক্রবার জুম্মার পর মধ্য প্রাচ্যের মত কতল বা শিরচ্ছেদ করা।
যদি উপরোক্ত উপায় গুলো সঠিক ভাবে বাস্তবায়ণ করা যায় এবং মধ্য প্রাচ্যে বা অারব রাষ্ট্রের মত প্রকাশ্যে দিবালকে ধর্ষকদের কতল বা শিরচ্ছেদ করা যায়। তবে এদেশে ধর্ষণের হার শুধু কমবেই না মেয়েরা সব জায়গায় নিরাপদ থাকবে। হউক সেটা ঘর, বাহির, রাস্তা কিংবা কর্মক্ষেত্র। তাই একজন মুসলমান হিসেবে, এক বোনের ভাই হিসেবে, একজন বাংলাদেশী হিসেবে, একজন নারী নিরাপদ অধিকার দাবিকারী হিসেবে, মুজিব সেনা হিসেবে দেশ রত্ম, মানবতা মানসকন্যা প্রধানমন্ত্রীর কাছে অামার দাবী ও অাবদার অবিলম্বে বাংলাদেশে ধর্ষণ রোধে রাষ্ট্রীয় বিচারের মাধ্যমে ধর্ষককে প্রকাশ্যে কতল বা শিরচ্ছেদের অাইন প্রণয়ন করা হউক।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.