বিশ্বকাপের ভাগ্য নির্ধারণী সেই সুপার ওভার
বিশ্বকাপের ১২তম আসরে এসে ক্রিকেট বিশ্ব পেল নতুন আরেকটি চ্যাম্পিয়ন। যে ইংলিশদের হাত দিয়ে এই ক্রিকেট খেলার প্রচলন অতঃপর তাদের হাতেই উঠলো এই খেলার সর্বোচ্চ ট্রফিটা। যদিও ম্যাচটি সমাপ্তি হয়েছে সুপার ওভারে টাই ম্যাচে মধ্য দিয়ে। নির্ধারিত ৫০ ওভারে দু'দল ২৪১ রানে আটকে গেলে ম্যাচ চলে যায় সুপার ওভারে। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে সেখানে ইংল্যান্ডের ১৫ রানের জবাবে কিউইরাও আটকে যায় ১৫ রানে।
সুপার ওভারের নিয়ম অনুযায়ী, ৬ বলেও যদি ম্যাচের ফলাফল না হয়, তাহলে যে দল বেশি বাউন্ডারি মেরেছে, সেই দলকেই জয়ী বলে ঘোষণা করা হয়। ফলে মূল ম্যাচে বেশি বাউন্ডারি হাঁকানোয় প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড। ম্যাচে আগে ব্যাট করা নিউজিল্যান্ড ১৪টি চার ও ২টি ছক্কায় মোট বাউন্ডারি পায় ১৬টি। অন্যদিকে দ্বিতীয় ইনিংসে ২২টি চারের সঙ্গে ২টি ছয় মারে ইংল্যান্ড।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.