করোনা ভাইরাস কি, লক্ষণ, কিভাবে ছড়ায ও তার প্রতিকার কি?
করোনা হলো মার্স প্রজাতির আপগ্রেডেড মিউটেন্ট ভাইরাস। এটি প্রথমে প্রাণীদের দেহে প্রবেশ করে মিউটেট হয়ে বিশেষ আক্রমনাত্বক রুপ নিয়ে তা মানুষসহ বিভিন্ন প্রকার প্রাণীকে আক্রান্ত করছে।
এই করোনা ভাইরাস চীনের হুয়েই প্রদেশ উহান শহরে প্রকাশ পায়। তারপর নোবেল করোনা ভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। বেশির ভাগ করোনা ভাইরাস বিপদজনক নয়, কিন্তু এই মিউটেন্ট নোবেল করোনা ভাইরাস অত্যন্ত বিপদ জনক। এ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিউমোনিয়া ও ব্রঙ্কািইটিস হতে পারে। এখনও এই ভাইরাসের কোন প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয় নি। তাই প্রতিকার না থাকায় নোবেল করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধই একমাত্র বাঁচার উপায়।
ভাইরাস বিস্তারের কারণঃ
1| হাঁচি ও কাশির মাধ্যমে
2| আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে
প্রাথমিক উপসর্গ সমূহঃ
1| জ্বর
2| কাশি
এই করোনা ভাইরাস চীনের হুয়েই প্রদেশ উহান শহরে প্রকাশ পায়। তারপর নোবেল করোনা ভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। বেশির ভাগ করোনা ভাইরাস বিপদজনক নয়, কিন্তু এই মিউটেন্ট নোবেল করোনা ভাইরাস অত্যন্ত বিপদ জনক। এ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নিউমোনিয়া ও ব্রঙ্কািইটিস হতে পারে। এখনও এই ভাইরাসের কোন প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয় নি। তাই প্রতিকার না থাকায় নোবেল করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধই একমাত্র বাঁচার উপায়।
ভাইরাস বিস্তারের কারণঃ
1| হাঁচি ও কাশির মাধ্যমে
2| আক্রান্ত ব্যক্তিকে স্পর্শ করলে
3| ভাইরাস আছে এমন কোন কিছু স্পর্শ করে হাত না ধুয়ে মুখে, নাকে বা চোখে লাগালে
4| পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থায় মাধ্যমে
প্রাথমিক উপসর্গ সমূহঃ
1| জ্বর
2| কাশি
3| মাথাব্যথা
4| গলাব্যথা
5| অজ্ঞান হয়ে যাওয়া
সংক্রমিত হওয়ার 14 দিনের মধ্যে এ রোগের উপসর্গ দেখা দেয়। লক্ষণ দেখা দিলে বাড়িতে বিশ্রাম নিয়ে প্রচুর পানি পান করতে হবে এবং নিকটস্থ হাসপাতালে বা চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করনীয়ঃ
1| ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
2| হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখতে হবে।
10| স্টেশন কম্পাউন্ড, টয়লেট বাথরুম, ড্রেন ইত্যাদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
হাত কখন কখন ধুতে হবেঃ
1| হাঁচি-কাশি দেওয়ার পর।
2| রোগীর শুশ্রুষা্ করার পর।
সংক্রমিত হওয়ার 14 দিনের মধ্যে এ রোগের উপসর্গ দেখা দেয়। লক্ষণ দেখা দিলে বাড়িতে বিশ্রাম নিয়ে প্রচুর পানি পান করতে হবে এবং নিকটস্থ হাসপাতালে বা চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে।
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে করনীয়ঃ
1| ভালো করে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
2| হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় মুখ ঢেকে রাখতে হবে।
3| হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় টিস্যু ব্যবহার করতে হবে এবং ব্যবহার শেষে তা আগুণে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
4| ঠান্ডা বা ফ্লু আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ থেকে সতর্ক থাকতে হবে।
5| মাংস ডিম খুব ভালভাবে সিদ্ধ করতে হবে।
6| বন্যপ্রাণী বা গৃহপালিত পশুকে খালি হাতে স্পর্শ করা যাবে না।
7| মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে|
8| পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।
9| কাঁচা খেঁজুরের রস খাওয়া হতে বিরত থাককে হবে। 10| স্টেশন কম্পাউন্ড, টয়লেট বাথরুম, ড্রেন ইত্যাদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
হাত কখন কখন ধুতে হবেঃ
1| হাঁচি-কাশি দেওয়ার পর।
2| রোগীর শুশ্রুষা্ করার পর।
3| খাবার প্রস্তুত এবং খাবার গ্রহণের পূর্বে ও পরে।
4| টয়লেট ব্যবহারের র্পূবে ও পরে।
5| যখনেই হাত ময়লা হয়।
6| বন্যপ্রাণী বা গৃহপালিত পশু পাখির মল স্পর্শ করার পর।
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.