ধর্ষণের মুহুর্তে নিজেকে রক্ষা করার প্রয়োজনীয় উপায়সমূহ জেনে নিন →
(১) ভীত হয়ে প্রথমেই গা ছেড়ে না দিয়ে যতটা সম্ভব মাথা ঠান্ডা রাখুন।
(২) ধাক্কা, থাপ্পড়, আঁচড় না দিয়ে... পারলে নাক বরাবর ঘুষি দিন। হাত মুষ্ঠি ঘুষি নয়, আঙ্গুল প্যারালাল রেখে লম্বালম্বি ঘুষি। এতে সে বেশ কিছুক্ষণের জন্য ব্যালেন্স হারাবে।
(৩) যতটা সম্ভব পুরো সময়টা চিৎকার করুন।
(৪) জোরে তালি দেওয়ার মতো করে দুই হাত দিয়ে একই সাথে তার দুইকানে জোরে থাপ্পড় দিন। এতে সে পুরো ব্যালেন্স হারাবে।
(৫) যখন সে আপনার দুই হাতের উপর হাত রেখে মুখের কাছে মুখ নিয়ে আসবে, তখন কপাল দিয়ে তার নাকে- মুখে জোরে আঘাত দিন৷ এতে তার দাঁত দিয়েই তার ঠোট ও জিহবা কেটে যাবে।
(৬) কাপড়ের সাথে অবশ্যই সেফটি পিন রাখবেন। ঠান্ডা মাথায় সেগুলো গলায়, নাকে, চোখে ঢুকিয়ে দিন। অজ্ঞান হয়ে যাবে।
(৭) ধর্ষক যখন উভয়ের কাপড় অপসারণ করবে সুযোগ বুঝে তার অন্ডকোষ বরাবর আপনার হাঁটু দিয়ে কিক করুন। এতে সে লুটিয়ে পড়বে।
(৮) চুলে অবশ্যই চিকন ক্লিপ রাখবেন। সেগুলো একটু কৌশনে গলায় অথবা কানের গোড়ায় ঢুকিয়ে দিন। এতে অজ্ঞান হয়ে যাবে।
(৯) আপনার হাত বেঁধে ফেলার আগেই শেষ অস্ত্র আপনার হাত৷ দুই হাতের তর্জনী আঙুল ধর্ষকের দুই চোখের গোড়ায় সোজাসুজি প্রেসার দিয়ে ঢুকিয়ে চোখ নষ্ট করে দিন৷।
(১০) সাথে সব সময় অবশ্যই কলম রাখবেন। যাতে আঘাত করে আহত করতে পারেন।
মনে রাখবেন অন্তত আপনার সম্মান ও নিরাপত্তার জন্য নিজেকেই সর্ব প্রথম এগিয়ে আসতে হবে।।
সংগৃহীত ও সংযোজিত
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.