সোনালী জাতের মুরগী!
১৯৮৭ সালে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উর্দ্ধতন কর্মকর্তা মরহুম আব্দুল জলিল আম্বর সোনালী নামের এক জাতের মুরগী উদ্ভাবন করেছিলেন।ঢাকাস্থ মিরপুরে অবস্থিত সরকারি কেন্দ্রীয় পোল্ট্রি ফার্মে ডিম-প্রদানকারী আর আই আর ( রোড আইল্যান্ড রেড) জাতের মুরগীর সাথে ডিম-উৎপাদনকারী মিশরীয় ফাই্উমি জাতের মুরগীর শংকরায়ণ ঘটিয়ে সোনালী জাতের মুরগীর সৃষ্টি হয়েছে।
মিরপুর সরকারী কেন্দ্রীয় পোল্ট্রি খামার ও বেসরকারী দু’একটি খামারে সোনালী মুরগীর জাত রক্ষিত আছে ও এদের বংশ বিস্তার করানো হয়। সোনালী জাতের মুরগী ছেড়ে পালন করা যায়, বছরে ১২৫-১৩০টি ডিম দেয়, দৈহিক ওজন প্রায় ১.৫ কেজি হয়, প্রতিটি ডিমের ওজন প্রায় ৫০ গ্রাম যা দেশীয় মুরগীর ডিমের অনুরূপ।
টিকা:
১-৫ দিন। আই বি + এন ডি
৮-১২ দিন। গামবোরু
২০-২২ দিন। গামবোরু
২৫-২৭ দিন। রানিক্ষেত
খাবার পাত্র:১-৭ দিন ১০০টির জন্য ১ টি
পানির পাত্র ১০০টির জন্য ১ টি
প্রথম ১-২ দিন পেপারে খাবার দিতে হবে যাতে খাবার চিনতে পারে ৩০ দিন পর্যন্ত ৪০ টির জন্য ১ টি খাবার পাত্র এবং ৫০ টার জন্য ১ টি পানির পাত্র ৩০ দিন পর ৩০ টির জন্য ১ টি খাবার পাত্র এবং ৪০ টির জন্য ১ টি পানির পাত্র. খাবার এবং পানির পাত্র কিছু কম বেশি হতে পারে তবে বেশি দেয়াই ভাল বিশেষ করে বাচ্চা অবস্তায়.
ব্রুডিং:
বাচ্চা আসার আগে ঘরের তাপমাত্রা ৯৫’ ফারেনহাইট বা ৩৩’ সেন্টিগ্রেট করতে যা করার তাই করতে হবে.(স্টোভ,কাঠের গড়ি দিয়ে তাপ, বালব,হারিকেন,কয়লা, হিটার,গ্যাস ব্রুডার) আলাদা ব্রুডিং ঘর হলে ভাল হয় কারন গঠনগতভাবে ব্রুডিং ঘর আলাদা, সেখানে সাইড ওয়াল,পরদা নিচ হতে উপর পরযন্ত থাকে. তাছাড়া দুটি ব্যাচ পালা যায়.
ব্রুডিং এর তাপমাত্রা
১ ম সপ্তাহে ৯৫’ ফারেনহাইট
২ য় সপ্তাহে ৯০
৩ য় সপ্তাহে ৮৫
৪ থ সপ্তাহে ৮০
৫ ম থেকে শেষ পর্যন্ত ৭৫ ‘ ফারেনহাইট\
লিটার এবং রোগ
শীতের সময় লিটার ৩ ইঞ্চি এবং গরমের সময় ২ ইঞ্চি করে দিলে ভাল হয় কারন লিটার পাতলা হলে বাচ্চার শরীরের তাপ বের হয়ে লিটারে চলে যায়. লিটার ভিজা হলে আমাশয় হয়, আমাশয় হলে গামবূরু এবং রানিক্ষত হবার সম্বাবনা থাকে. লিটার বেশি শুকনা হলে স্পে করে দিতে হবে কারন ধুলা বালি নাকে গিয়ে মুরগির ঠান্ডা লাগে,বিশেষ করে বাচ্চার ব্রুডার নিউমোনিয়া হবার সম্বাবনা থাকে.
মিরপুর সরকারী কেন্দ্রীয় পোল্ট্রি খামার ও বেসরকারী দু’একটি খামারে সোনালী মুরগীর জাত রক্ষিত আছে ও এদের বংশ বিস্তার করানো হয়। সোনালী জাতের মুরগী ছেড়ে পালন করা যায়, বছরে ১২৫-১৩০টি ডিম দেয়, দৈহিক ওজন প্রায় ১.৫ কেজি হয়, প্রতিটি ডিমের ওজন প্রায় ৫০ গ্রাম যা দেশীয় মুরগীর ডিমের অনুরূপ।
টিকা:
১-৫ দিন। আই বি + এন ডি
৮-১২ দিন। গামবোরু
২০-২২ দিন। গামবোরু
২৫-২৭ দিন। রানিক্ষেত
খাবার পাত্র:১-৭ দিন ১০০টির জন্য ১ টি
পানির পাত্র ১০০টির জন্য ১ টি
প্রথম ১-২ দিন পেপারে খাবার দিতে হবে যাতে খাবার চিনতে পারে ৩০ দিন পর্যন্ত ৪০ টির জন্য ১ টি খাবার পাত্র এবং ৫০ টার জন্য ১ টি পানির পাত্র ৩০ দিন পর ৩০ টির জন্য ১ টি খাবার পাত্র এবং ৪০ টির জন্য ১ টি পানির পাত্র. খাবার এবং পানির পাত্র কিছু কম বেশি হতে পারে তবে বেশি দেয়াই ভাল বিশেষ করে বাচ্চা অবস্তায়.
ব্রুডিং:
বাচ্চা আসার আগে ঘরের তাপমাত্রা ৯৫’ ফারেনহাইট বা ৩৩’ সেন্টিগ্রেট করতে যা করার তাই করতে হবে.(স্টোভ,কাঠের গড়ি দিয়ে তাপ, বালব,হারিকেন,কয়লা, হিটার,গ্যাস ব্রুডার) আলাদা ব্রুডিং ঘর হলে ভাল হয় কারন গঠনগতভাবে ব্রুডিং ঘর আলাদা, সেখানে সাইড ওয়াল,পরদা নিচ হতে উপর পরযন্ত থাকে. তাছাড়া দুটি ব্যাচ পালা যায়.
ব্রুডিং এর তাপমাত্রা
১ ম সপ্তাহে ৯৫’ ফারেনহাইট
২ য় সপ্তাহে ৯০
৩ য় সপ্তাহে ৮৫
৪ থ সপ্তাহে ৮০
৫ ম থেকে শেষ পর্যন্ত ৭৫ ‘ ফারেনহাইট\
লিটার এবং রোগ
শীতের সময় লিটার ৩ ইঞ্চি এবং গরমের সময় ২ ইঞ্চি করে দিলে ভাল হয় কারন লিটার পাতলা হলে বাচ্চার শরীরের তাপ বের হয়ে লিটারে চলে যায়. লিটার ভিজা হলে আমাশয় হয়, আমাশয় হলে গামবূরু এবং রানিক্ষত হবার সম্বাবনা থাকে. লিটার বেশি শুকনা হলে স্পে করে দিতে হবে কারন ধুলা বালি নাকে গিয়ে মুরগির ঠান্ডা লাগে,বিশেষ করে বাচ্চার ব্রুডার নিউমোনিয়া হবার সম্বাবনা থাকে.
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.