বিদেশে নামে-বেনামে সম্রাটের ১০০০ কোটি টাকার সম্পদ
যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট ও তার সহযোগী সহসভাপতি এনামুল হক আরমানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা করেছে দুদক। মঙ্গলবার সংস্থার নিজস্ব দফতরে দু’জনের নামে আলাদা মামলা করা হয়।
মামলায় সম্রাটের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের সুনির্দিষ্ট তথ্য দিলেও দেশের বাইরে নামে-বেনামে অন্তত ১০০০ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। তার এ সম্পদ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দুবাই ও আমেরিকায় রয়েছে।
বিভিন্ন মাধ্যমের তথ্যের বরাত দিয়ে দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট রাজধানীর মতিঝিল ও ফকিরেরপুল এলাকায় ১৭টি ক্লাব নিয়ন্ত্রণ করতেন। সেগুলোতে নিজের লোক বসিয়ে প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের কমিশন নিতেন। অনেক সময় নিজের লোক দিয়ে ক্লাবগুলোতে ব্যবসা পরিচালনা করতেন।
এ ছাড়া চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, অবৈধ মাদক ব্যবসা পরিচালনারও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ দিয়ে তিনি দেশের বাইরে সম্পদ গড়েছেন। দেশেও উত্তরা, ধানমণ্ডি, গুলশানসহ বিভিন্ন স্থানে নামে-বেনামে সম্পদ গড়েছেন।
এতে আরও বলা হয়, অনুসন্ধানকালে গোয়েন্দা সূত্র, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে পাঠানো রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সম্রাট ক্যাসিনোসহ অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে অর্জিত অর্থ দেশের বাইরে পাচার করে নামে-বেনামে সম্পদ গড়েছেন। দেশেও তিনি ফ্ল্যাট, প্লট, বাড়ি করেছেন, সিনেমায় বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। মামলার তদন্তকালে আইনানুগ পদ্ধতিতে আসামি সম্রাটের অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদের আরও প্রমাণাদি পাওয়া গেলে তা আমলে নেয়া হবে।
দুদকের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে সম্রাটের বিরুদ্ধে করা মামলায় আরও বলা হয়, তিনি ২০১৮-১৯ করবর্ষে নিজ নামে ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার স্থাবর সম্পদের তথ্য দিয়েছেন। তবে অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, সম্রাট তার মালিকানাধীন ‘হিজ মুভিজ’-এর নামে সোনালী ব্যাংক, কাকরাইল শাখায় চলতি বছরের ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকা জমা দিয়েছেন। ওই হিসাবে বর্তমান স্থিতি ১৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। বিভিন্ন ব্যাংকে তার এফডিআর আছে ১ কোটি ১০ লাখ ৭৬ হাজার টাকার। সব মিলিয়ে দেশে তার অবৈধ সম্পদের সন্ধান মেলে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার।
অপরদিকে, যুবলীগ নেতা সম্রাটের সহযোগী আরমানের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। দু’জনের বিরুদ্ধেই ২০০৪ সালের দুদক আইনের ২৭(১) ধারায় অপরাধ আনা হয়।
মামলায় সম্রাটের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের সুনির্দিষ্ট তথ্য দিলেও দেশের বাইরে নামে-বেনামে অন্তত ১০০০ কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। তার এ সম্পদ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দুবাই ও আমেরিকায় রয়েছে।
বিভিন্ন মাধ্যমের তথ্যের বরাত দিয়ে দুদকের অভিযোগে বলা হয়, ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাট রাজধানীর মতিঝিল ও ফকিরেরপুল এলাকায় ১৭টি ক্লাব নিয়ন্ত্রণ করতেন। সেগুলোতে নিজের লোক বসিয়ে প্রতি মাসে মোটা অঙ্কের কমিশন নিতেন। অনেক সময় নিজের লোক দিয়ে ক্লাবগুলোতে ব্যবসা পরিচালনা করতেন।
এ ছাড়া চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, অবৈধ মাদক ব্যবসা পরিচালনারও অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ দিয়ে তিনি দেশের বাইরে সম্পদ গড়েছেন। দেশেও উত্তরা, ধানমণ্ডি, গুলশানসহ বিভিন্ন স্থানে নামে-বেনামে সম্পদ গড়েছেন।
এতে আরও বলা হয়, অনুসন্ধানকালে গোয়েন্দা সূত্র, বাংলাদেশ ব্যাংক ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে পাঠানো রেকর্ডপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সম্রাট ক্যাসিনোসহ অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে অর্জিত অর্থ দেশের বাইরে পাচার করে নামে-বেনামে সম্পদ গড়েছেন। দেশেও তিনি ফ্ল্যাট, প্লট, বাড়ি করেছেন, সিনেমায় বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করেছেন। মামলার তদন্তকালে আইনানুগ পদ্ধতিতে আসামি সম্রাটের অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পদের আরও প্রমাণাদি পাওয়া গেলে তা আমলে নেয়া হবে।
দুদকের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে সম্রাটের বিরুদ্ধে করা মামলায় আরও বলা হয়, তিনি ২০১৮-১৯ করবর্ষে নিজ নামে ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকার স্থাবর সম্পদের তথ্য দিয়েছেন। তবে অনুসন্ধানকালে দেখা যায়, সম্রাট তার মালিকানাধীন ‘হিজ মুভিজ’-এর নামে সোনালী ব্যাংক, কাকরাইল শাখায় চলতি বছরের ৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২ কোটি ৭৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকা জমা দিয়েছেন। ওই হিসাবে বর্তমান স্থিতি ১৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। বিভিন্ন ব্যাংকে তার এফডিআর আছে ১ কোটি ১০ লাখ ৭৬ হাজার টাকার। সব মিলিয়ে দেশে তার অবৈধ সম্পদের সন্ধান মেলে ২ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার।
অপরদিকে, যুবলীগ নেতা সম্রাটের সহযোগী আরমানের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। দু’জনের বিরুদ্ধেই ২০০৪ সালের দুদক আইনের ২৭(১) ধারায় অপরাধ আনা হয়।
সূত্র- যুগান্তর
No comments
If you have any doubt, please let me know that with your valuable comments.